এসবিএন ডেস্ক : ফেনী সরকারি কলেজে পুলিশ কনস্টেবলকে পিটিয়ে অস্ত্র ও ব্যাজ ছিনিয়ে নিয়েছে ছাত্রলীগের ক্যাডাররা। ২৬ শে জুন দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায় , ফেনী সরকারি কলেজে ভর্তি কার্যক্রম চলাকালীন সময়ে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শওকত ইমরান হাজারী ওরফে বিপ্লবের ছোট ভাই সৌরভ তার ক্যাডারদের সঙ্গে নিয়ে কলেজে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে পুলিশের ইউনিফর্ম ধরে টেনে-হিঁচড়ে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের লাঞ্ছিত করে। একপর্যায়ে তাদের ব্যাজ ও অস্ত্র ছিনিয়ে নেয় ছাত্রলীগের ওই ক্যাডারা। কিছুক্ষণ পর ঊর্ধ্বতন নেতাদের হস্তক্ষেপে অস্ত্র ফেরৎ দেয় তারা। তাদের হামলায় কনস্টেবল সুমনসহ চারজন আহত হয়।
কর্তব্যরত এসআই নাজিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সৌরভ তার ক্যাডারদের নিয়ে কলেজের ভেতরে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে সৌরভ ও তার সহযোগীরা পুলিশকে লাঞ্ছিত করে। পুলিশ সৌরভকে গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
পুলিশ জানায় , ফেনী সরকারি কলেজে ভর্তি কার্যক্রম চলাকালীন সময়ে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শওকত ইমরান হাজারী ওরফে বিপ্লবের ছোট ভাই সৌরভ তার ক্যাডারদের সঙ্গে নিয়ে কলেজে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে পুলিশের ইউনিফর্ম ধরে টেনে-হিঁচড়ে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের লাঞ্ছিত করে। একপর্যায়ে তাদের ব্যাজ ও অস্ত্র ছিনিয়ে নেয় ছাত্রলীগের ওই ক্যাডারা। কিছুক্ষণ পর ঊর্ধ্বতন নেতাদের হস্তক্ষেপে অস্ত্র ফেরৎ দেয় তারা। তাদের হামলায় কনস্টেবল সুমনসহ চারজন আহত হয়।
কর্তব্যরত এসআই নাজিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সৌরভ তার ক্যাডারদের নিয়ে কলেজের ভেতরে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে সৌরভ ও তার সহযোগীরা পুলিশকে লাঞ্ছিত করে। পুলিশ সৌরভকে গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ মহীউদ্দিন চৌধুরী জানান, নির্বিঘ্নে ভর্তি কার্যক্রম চালাতে পুলিশি
নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশ আহতের বিষয়টি তিনি শুনেছেন বলে জানান। এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি ।