![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-7Sg6dJ_hyXuQizz1bgCzagJLmXtbkfB3nLfDwRVooF5SH_T2YUB1zO6awxEr4jtQurGYhToy-Z_s_lqGnx3yLqCfS6vrwOF6IR0NMpTTc7XtInquO0ud0EEfVyXOXduncISOJyEEqrU/s1600/20147238169696734_20-e1406211835538.jpg)
এসবিএন ডেস্ক : গাজায় জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুলে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত এবং ২০০ জন আহত হয়েছে। উত্তর গাজার বেইত হ্যানন এলাকার ওই স্কুলটি ইসরায়েলি হামলার শিকার মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছিল। গাজায়
জাতিসংঘের
মানবাধিকার
সংস্থার
(ইউএনআরডব্লিউএ)
পরিচালক
রবার্ট
টার্নার
বলেন,
‘হামলার
পূর্বে
ইসারায়েলি
বাহিনীর
পক্ষ
থেকে
কোন
প্রকার
শতর্কতা
পাঠানো
হয়নি।’
তিনি
আরো
জানান,
‘ওই
স্কুল
ভবনটি
আশ্রয়কেন্দ্র
হিসেবে
ব্যবহৃত
হচ্ছে
বিষয়টি
ইসরায়েলি
বাহিনীকে
জানানো
হয়েছিল।’ এদিকে
ইসরায়েলি
বাহিনীর
পক্ষ
থেকে
দাবি
করা
হয়
আশ্রয়কেন্দ্রেটিতে
সশস্ত্র
ফিলিস্তিনিরা
অবস্থান
করছে।
তবে
টার্নার
দাবি
করেন,
ওই
স্কুলটির
আশেপাশে
কোন
প্রকার
সামরিক
কর্মকাণ্ড
তার
নজরে
পড়েনি।
তিনি বলেন,
‘এই
স্থাপনাটি
আমরা
দেখাশোনা
করছিলাম।
আমরা
চেষ্টা
করছিলাম
আমাদের
নিরপেক্ষতা
বজায়
রাখতে।
সাধারণ
মানুষের
নিরাপত্তা
নিশ্চিত
করতে
আমরা
সকল
পক্ষকে
আহ্বান
জানিয়েছিলাম।’ এর
আগেও
তিনবার
জাতিসংঘের
স্থাপনায়
আঘাতে
হেনেছিল
ইসরায়েলিরা।
এসব
হামলার
ঘটনায়
জাতিসংঘের
পক্ষ
থেকে
ইসরায়েলের
বদলে
ফিলিস্তিনিদের
দোষারোপ
করা
হয়েছিল।
বলা
হয়েছিল
ফিলিস্তিনিরা
আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে
অস্ত্র
ও
যোদ্ধাদের
লুকিয়ে
রাখছে।