এসবিএন ডেস্ক :
বায়তুল্লাহ শরিফে জুমাতুল বিদার খুতবায় গাজায় চলমান হত্যাকান্ড অবিলম্বে বন্ধের
দাবি জানানো হয়েছে। পবিত্র রমজান মাসে এ বর্বরতা বন্ধের জন্য বিশ্ব মুসলিম
সম্প্রদায়কে ভ্রাতৃত্ববোধের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান ইমাম। খুতবায়
বিশেষ দোয়াও করা হয়।
শুক্রবার জুমাতুল বিদার খুতবার শেষ পর্যায়ে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান মুসলিম হত্যাকান্ড প্রসঙ্গে কথা বলেন ইমাম। তিনি মুসলমানদের রক্ষার জন্য আল্লাহর সহায়তা কামনা করেন। উপস্থিত লাখো মুসলমান চোখের পানি ফেলে উচ্চস্বরে আল্লাহকে ডেকে পাপের জন্য ক্ষমা চান এবং মুসলমানদের ওপর ইহুদিবাদের বর্বরতা বন্ধে আল্লাহর কুদরতি সহায়তা কামনা করেন। বিশ্বজুড়ে দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠায় মুসলমানদের ধৈর্য ও শক্তির জন্য দোয়া করা হয় খুতবায়। এ সময় আবেগাপ্লুত মুসলমানরা আল্লাহর ঘরে বসে নিপীড়িত মানুষকে রক্ষার জন্য চোখের পানি ফেলেন। দোয়া মোনাজাতে মুসল্লিরা উচ্চস্বরে আমীন আমীন বলেন। প্রসঙ্গত, দখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইল এমন কোনো অপরাধযজ্ঞ নেই যা তারা গাজায় চালাচ্ছে না। তারা নিরীহ মানুষ হত্যা করা ছাড়াও ফিলিস্তিনিদের হাসপাতাল, স্কুলসহ বিভিন্ন অবকাঠামো ধ্বংস করে দিচ্ছে। এমনকি ইসরাইলি সেনারা ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ বিষাক্ত গ্যাস ব্যবহার করছে। ইসরাইলি সেনারা উত্তর গাজায় ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যা করছে এবং দক্ষিণ রাফা ও আল শাকুকে এলাকায় বিষাক্ত গ্যাস নিক্ষেপ করেছে। এ গ্যাস স্নায়ু বিধ্বংসী এবং তা শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করে। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক সমাজের নিরবতা গাজায় অপরাধযজ্ঞ চালাতে ইসরাইলকে আরো বেপরোয়া করে তুলেছে।আমেরিকাসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশের বাধার কারণে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ এখন পর্যন্ত ইসরাইলের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ইসরাইলকে নিন্দা পর্যন্ত জানায়নি। ইসরাইলি আগ্রাসনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সমাজ নীরব থেকে এবং পাশ্চাত্যের সরকারগুলো ইসরাইলকে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়ে কার্যত ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞের শরীকে পরিণত হয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এ পরিস্থিতিতে সারাবিশ্বের মুসলমানরা ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে। সব মুসলিম দেশে বিক্ষোভ চলছে। ইসরাইলি পণ্য বর্জন করছেন মুসলমানরা। মসজিদে মসজিদে দোয়া করছেন মুসলমানদের ভাইদের রক্ষায় আল্লাহর সহায়তা চেয়ে।
শুক্রবার জুমাতুল বিদার খুতবার শেষ পর্যায়ে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান মুসলিম হত্যাকান্ড প্রসঙ্গে কথা বলেন ইমাম। তিনি মুসলমানদের রক্ষার জন্য আল্লাহর সহায়তা কামনা করেন। উপস্থিত লাখো মুসলমান চোখের পানি ফেলে উচ্চস্বরে আল্লাহকে ডেকে পাপের জন্য ক্ষমা চান এবং মুসলমানদের ওপর ইহুদিবাদের বর্বরতা বন্ধে আল্লাহর কুদরতি সহায়তা কামনা করেন। বিশ্বজুড়ে দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠায় মুসলমানদের ধৈর্য ও শক্তির জন্য দোয়া করা হয় খুতবায়। এ সময় আবেগাপ্লুত মুসলমানরা আল্লাহর ঘরে বসে নিপীড়িত মানুষকে রক্ষার জন্য চোখের পানি ফেলেন। দোয়া মোনাজাতে মুসল্লিরা উচ্চস্বরে আমীন আমীন বলেন। প্রসঙ্গত, দখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইল এমন কোনো অপরাধযজ্ঞ নেই যা তারা গাজায় চালাচ্ছে না। তারা নিরীহ মানুষ হত্যা করা ছাড়াও ফিলিস্তিনিদের হাসপাতাল, স্কুলসহ বিভিন্ন অবকাঠামো ধ্বংস করে দিচ্ছে। এমনকি ইসরাইলি সেনারা ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ বিষাক্ত গ্যাস ব্যবহার করছে। ইসরাইলি সেনারা উত্তর গাজায় ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যা করছে এবং দক্ষিণ রাফা ও আল শাকুকে এলাকায় বিষাক্ত গ্যাস নিক্ষেপ করেছে। এ গ্যাস স্নায়ু বিধ্বংসী এবং তা শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করে। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক সমাজের নিরবতা গাজায় অপরাধযজ্ঞ চালাতে ইসরাইলকে আরো বেপরোয়া করে তুলেছে।আমেরিকাসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশের বাধার কারণে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ এখন পর্যন্ত ইসরাইলের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ইসরাইলকে নিন্দা পর্যন্ত জানায়নি। ইসরাইলি আগ্রাসনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সমাজ নীরব থেকে এবং পাশ্চাত্যের সরকারগুলো ইসরাইলকে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়ে কার্যত ইসরাইলের অপরাধযজ্ঞের শরীকে পরিণত হয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। এ পরিস্থিতিতে সারাবিশ্বের মুসলমানরা ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে। সব মুসলিম দেশে বিক্ষোভ চলছে। ইসরাইলি পণ্য বর্জন করছেন মুসলমানরা। মসজিদে মসজিদে দোয়া করছেন মুসলমানদের ভাইদের রক্ষায় আল্লাহর সহায়তা চেয়ে।
