মো: লুৎফুর রহমান বাবু: তিন বছরের আইয়ান বাবার হাত ধরে প্যারিসের ক্যাথসিমা পয়েন্ট থেকে, সবুজ সহ তার বন্ধুরা মেরি ওভারভিলা থেকে, কামাল ও তার রুমমেট'রা... এই যে মানবস্রোত তার লক্ষ্য ওভারভিলার বাংলাদেশ মসজিদ। উদ্দেশ্য ঈদ উল ফিতর এর নামাজের জামায়েত অংশগ্রহণ। প্রথম জামায়াতের সময় সাড়ে সাতটা দেওয়া হলেও তার আগেই মসজিদ পরিপুর্ন হয়ে যায়। মসজিদে জায়গা না পেয়ে অনেকেই পরবর্তী জামায়াতের জন্য রাস্তায় সারিবদ্ধভাবে অপেক্ষা করতে থাকেন। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সারি দীর্ঘ হতে থাকে। তবে কারো চোখে মুখে কোন বিরক্তির ছাপ ছিল না। ঈদের জামায়াতে অংশগ্রহন করতে পারছেন এটাই ছিল তাদের কাছে বড় আনন্দ। তবে ঈদ সোমবার থাকায় সে আনন্দ থেকে অনেকেই ছিলেন বঞ্চিত। নামাজ শেষে একে অন্যের সাথে কোলাকোলি করেন। অনেকের কাজ থাকায় নামাজের আনুষ্টানিকতা শেষ হতে না হতেই তাদেরকে চলে যেতে দেখা যায় কর্মস্থলে। বাংলাদেশের মত না হলেও শিশুদের আনন্দের কোন কমতি ছিল না। তারা রঙিন জামা পরে অভিভাবকদের সাথে আসেন ও বড়দের মত নামাজ শেষে কোলাকুলি করেন। প্যারিসের মেট্রো হোসে শিশুদের জন্য ছিল ঈদ উপহার হিসাবে । ছিল নানান ধরনের খেলনা।
ওভারভিলা বাংলাদেশ জামে মসজিদ: ফ্রান্সের প্যারিসের বাংলাদেশ অধ্যুষিত অভারভিলার ক্যাথসিমায় প্রথম জামায়াতটি হয় সকাল সাড়ে সাতটায়। এখানে মোট সাতটি জামায়াত হয় বলে জানা গেছে। প্রত্যেকটি জামায়াতে ছিল উপছে পড়া ভিড়। অধিক সংখ্যক মুসলিম বাংলাদেশী এ এলাকায় বসবাস করায় এখানে ভিড় একটু বেশী হয়। এখানে ঈদের জামায়াতে অংশগ্রহন করেন- বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহিদুল ইসলাম, অল ইউরোপিয়ান এসোসিয়েশন (আয়েবা)'র মহাসচিব কাজি এনায়েত উল্লাহ, একই সাথে রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, বিএনপি সহ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ। নামাজ শেষে একে অন্যের সাথে কুশলাদি বিনিময় করতে দেখা যায়। রাষ্ট্রদূত ও আয়েবা মহাসচিব সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। বাংলাদেশ জামে মসজিদ কমিটির সহ সভাপতি আলহাজ্ব সালেহ আহমেদ চৌধুরী বলেন, আপনাদের সবার সহযোগিতায় অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে এবার ঈদের জামায়াত সম্পন্ন হল। তিনিও সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
মেট্রো হোসে: প্যারিসের মেট্রো হোসেও ঈদের জামায়াত অনুষ্টিত হয়। মেট্রো'র পাশের একটি জিমনেশিয়ামে স্থানীয় মেরি(মিউনিসিপালিটি) এর সহায়তায় মেট্রো হোস বাংলাদেশ মুসলিম কমিউনিটি এ ঈদ জামায়াতের আয়োজন করে। এখানে একটি মাত্র জামায়াত হয়। গত তিন বছর থেকে এ ঈদ জামায়াতের আয়োজন হয়ে আসছে। স্থানীয় মেয়রের সহকারি অন্দ্রে প্যারিস এখানে বক্তব্য রাখেন। তিনি মুসলিম কমিউনিটিকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। এখানেও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ ঈদের জামায়াতে অংশগ্রহন করেন। আলকুর আন একাডেমীর সভাপতি এইচ এম হায়দার, ফ্রান্স আওয়ামীলীগ'র উপদেষ্টা মিজানুর রহমান চৌধুরী মিন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক আকরাম খান, আল কুরআন একাডেমীর সাধারন সম্পাদক শামিম আহমদ (মোল্লা) সহ অনেক বাংলাদেশী ও বিভিন্ন মুসলিম দেশের নাগরিকরা অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মহিলারাও ঈদের নামাজে শরীক হোন।
বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টার: আনন্দ উচ্ছাস আর উদ্দিপনার সাথে বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টারে মুসলমানদের বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ উল ফিতর উদযাপিত হয়। এখানেও বিপুল সংখ্যক মুসলিম বাংলাদেশী ঈদ জামায়াতে অংশগ্রহন করেন। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের মুসলিম নারীদের ঈদের জামায়াতে অংশগ্রহন ছিল চোখে পড়ার মত। এখানেও বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সাধারন মুসলিম জনগণ অংশ গ্রহন করেন। অন্যান্যদের মধ্যে ইসলামিক ফোরাম অব ইউরোপ'র সভাপতি হাবিবুর রহমান খান, সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমদ, বিএনপি নেতা এম আ তাহের প্রমুখ।
ওভারভিলা বাংলাদেশ জামে মসজিদ: ফ্রান্সের প্যারিসের বাংলাদেশ অধ্যুষিত অভারভিলার ক্যাথসিমায় প্রথম জামায়াতটি হয় সকাল সাড়ে সাতটায়। এখানে মোট সাতটি জামায়াত হয় বলে জানা গেছে। প্রত্যেকটি জামায়াতে ছিল উপছে পড়া ভিড়। অধিক সংখ্যক মুসলিম বাংলাদেশী এ এলাকায় বসবাস করায় এখানে ভিড় একটু বেশী হয়। এখানে ঈদের জামায়াতে অংশগ্রহন করেন- বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহিদুল ইসলাম, অল ইউরোপিয়ান এসোসিয়েশন (আয়েবা)'র মহাসচিব কাজি এনায়েত উল্লাহ, একই সাথে রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, বিএনপি সহ অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ। নামাজ শেষে একে অন্যের সাথে কুশলাদি বিনিময় করতে দেখা যায়। রাষ্ট্রদূত ও আয়েবা মহাসচিব সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। বাংলাদেশ জামে মসজিদ কমিটির সহ সভাপতি আলহাজ্ব সালেহ আহমেদ চৌধুরী বলেন, আপনাদের সবার সহযোগিতায় অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে এবার ঈদের জামায়াত সম্পন্ন হল। তিনিও সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
মেট্রো হোসে: প্যারিসের মেট্রো হোসেও ঈদের জামায়াত অনুষ্টিত হয়। মেট্রো'র পাশের একটি জিমনেশিয়ামে স্থানীয় মেরি(মিউনিসিপালিটি) এর সহায়তায় মেট্রো হোস বাংলাদেশ মুসলিম কমিউনিটি এ ঈদ জামায়াতের আয়োজন করে। এখানে একটি মাত্র জামায়াত হয়। গত তিন বছর থেকে এ ঈদ জামায়াতের আয়োজন হয়ে আসছে। স্থানীয় মেয়রের সহকারি অন্দ্রে প্যারিস এখানে বক্তব্য রাখেন। তিনি মুসলিম কমিউনিটিকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। এখানেও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ ঈদের জামায়াতে অংশগ্রহন করেন। আলকুর আন একাডেমীর সভাপতি এইচ এম হায়দার, ফ্রান্স আওয়ামীলীগ'র উপদেষ্টা মিজানুর রহমান চৌধুরী মিন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক আকরাম খান, আল কুরআন একাডেমীর সাধারন সম্পাদক শামিম আহমদ (মোল্লা) সহ অনেক বাংলাদেশী ও বিভিন্ন মুসলিম দেশের নাগরিকরা অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মহিলারাও ঈদের নামাজে শরীক হোন।
বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টার: আনন্দ উচ্ছাস আর উদ্দিপনার সাথে বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টারে মুসলমানদের বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ উল ফিতর উদযাপিত হয়। এখানেও বিপুল সংখ্যক মুসলিম বাংলাদেশী ঈদ জামায়াতে অংশগ্রহন করেন। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের মুসলিম নারীদের ঈদের জামায়াতে অংশগ্রহন ছিল চোখে পড়ার মত। এখানেও বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সাধারন মুসলিম জনগণ অংশ গ্রহন করেন। অন্যান্যদের মধ্যে ইসলামিক ফোরাম অব ইউরোপ'র সভাপতি হাবিবুর রহমান খান, সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমদ, বিএনপি নেতা এম আ তাহের প্রমুখ।