![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjpRGAPUXIBIWgHYuUL8_Xsl0_7X3BhCCXIpQmCmymX7qQ6W8SA7ZFly_5mDdpp7d2aR1cRxVaj8U7bwEkR13-avGPJ-F8M2aM58tIu7YuGUsulGSyDApInvJX6eiFjNcpm1bqYx4cqk-U/s1600/52e5ca7d2e6f61158a957130c5e61143_XL.jpg)
এসবিএন ডেস্ক : ফিলিস্তিনের
গাজা উপত্যকায় পৌঁছেছে জাতিসংঘের
প্রথম ত্রাণবহর।
এ
বহরে দেড় লাখ লোকের
জন্য প্রধানত খাদ্য আনা
হয়েছে। গত
মঙ্গলবার মিশরের মধ্যস্থতায় রাজধানী
কায়রোয় হামাস ও ইসরাইলের
মধ্যে স্থায়ী যুদ্ধবিরতির চুক্তি
হওয়ার পর গাজায় পৌঁছালো
এ
বহর। ২০০৭ সালে ইহুদিবাদী
ইসরাইল অবরোধ আরোপের পর
এই
প্রথম এ ধরনের কোনো
বহর গাজা উপত্যকায় ঢুকতে
পারলো। ইরানের
প্রেস টিভি জানিয়েছে, মিশরের
রাফাহ ক্রসিং পয়েন্ট দিয়ে
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি
বা
ডাব্লিউএফপি’র ত্রাণ
বহর গাজায় ঢোকে। ডাব্লিউএফপি’র
কান্ট্রি ডিরেক্টর পাবলো রিকালদে
বলেছেন, রাফাহ ক্রসিং পয়েন্ট
খুলে দেয়ার কারণে গাজায়
মানবিক ত্রাণ সহায়তা পাঠানোর
বড়
সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং
এ
ধারা টেকসই হতে হবে। জাতিসংঘের এ প্রতিষ্ঠানটি
জানিয়েছে, ত্রাণ বহরে টিনজাত
গোশত,
মোটরশুটি, চা ও খেজুর
রয়েছে। এ
খাদ্যে দেড় লাখের পাঁচদিন
চলবে বলে মনে করা
হচ্ছে। ডাব্লিউএফপি’র
মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা
ও
মধ্য এশিয়া বিষয়ক আঞ্চলিক
পরিচালক মুহাম্মাদ দিয়াব বলেন,
রাফাহসহ বিভিন্ন ক্রসিং দিয়ে
গাজায় ঢুকতে পারাটাই এ
মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়। সংস্থাটি
বলছে, আগামী তিন মাস
ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রাখার
জন্য সাত কোটি ডলার
প্রয়োজন হবে।