লুৎফুর রহমান বাবু, প্যারিস: নাচ, গান, কৌতুক, খেলাধূলা। কী ছিল না ঐ সমুদ্র ভ্রমণে! আভেক রাব্বানি স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অতিথি হিসেবে যাঁরা সমুদ্র ভ্রমণের ঐ আনন্দ যজ্ঞে সমবেত হয়েছিলেন- সবাই খুশি। তাই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতেই পারেন আয়োজকরা। গত ১৭ আগষ্ট সমুদ্র অবলোকনের প্রয়াসে ’সমুদ্র ভ্রমণ’ করার আয়োজন করে প্যারিসের আভেক রাব্বানি স্কুল। বাসযোগে যাওয়া দীর্ঘ পথ নিজেদের গান, কৌতুক, কথামালা দিয়ে ভ্রমণ ক্লাšি- ঢেকে রাখেন সবাই। 'চলনা ঘুরে আসি অজানাতে, ' আমার মনে শান্তি নাই,যাই সমুদ্রে যাই, 'নান্টু ঘটক' কোন কিছুই বাদ পড়েনি গত ১৭ আগস্টের ফঁসে আভেক রাব্বানি স্কুলের সমুদ্র ভ্রমনের অনুষ্টানের গানের তালিকা থেকে।ভ্রমন দলে অংশ নেয়া পুরো একশবিশ জনই যেন ছিলেন একেকজন গায়ক- গায়িকা ।কর্তৃপক্ষ আগেই ঘোষনা দিয়েছিল সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পিকনিকে ভিন্নতা দেয়ার চেষ্টা করা হবে।খাবার থেকে শুরু করে গান-নাচ,খেলাধুলা সব কিছুতেই ছিল তার ছাপ।
তবে চোখে পড়ার মত বিষয় ছিল শৃং্খলার বিষয়টি।সাধারনত আমাদের বাংলাদেশী কমিউনিটির অনুষ্টানে এ বিষয়টির খুব অভাব পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। নির্ধারিত সময়ে গাড়ি গন্তব্যের উদ্যেশে না ছাড়ায় সবার মনে যে চাপা কষ্ট ছিল তা গাড়ি ছাড়ার পর মাইক্রোফোন হাতে কর্তৃপক্ষ্যের অন্যতম রাব্বানি খান তার সভাব সুলভ কৌতুক আর আনন্দ দিয়ে ভুলিয়ে দিয়েছেন।তবে তিনি প্রথমবারের মত এত বড় আয়োজনে ত্রুটির জন্য ক্ষমা চাইতে ভুলেন নি।যদিও আনন্দে সবাই এতটাই বিভোর ছিল যে, এসব বিষয় নিয়ে ভাবারই খুব সময় ছিল না তাদের হাতে।স্কুলের শিক্ষার্থী ছাড়াও অনেক অতিথী এ ভ্রমনে অংশ গ্রহন করেন। ফঁসে আভেক রাব্বানি স্কুলের পরিচালক রাব্বানি খান সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন- আল্লাহর রহমতে সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এ পিকনিক অনুষ্টানের আয়োজন করতে পারলাম।ভিন্নতা দেয়ার যে চেষ্টা তাথে কতটুকু সফল হলাম তা আপনারই বলবেন।পরে শুরু হয় আনলিমিটেড গান, কৌতুক আর গানে গানে খেলা।প্রত্যেককে কোন না কোন কিছু উপস্থাপন করতে হয়।
সমুদ্র বিচে খাবার দাবার আর গানের অনুষ্টানের পর শুরু হয় র্যফল ড্র। বিজয়িদের হাতে অতিথীরা পুরস্কার তুলে দেন।পুরো অনুষ্টানে সেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করেন -মিলন, দুখু মিয়া,রনি,মাহি,সাকিব,ফারুক,রুমন,আরিফ,সুচি,সিমা,প্রিন্স,শাওন, কাজল,রিপন ও রাফি।বলা যায় তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এ পিকনিক অনুষ্টানের ভিন্নতাতে সবচেয়ে বেশী সহায়তা করে।শেষ বিকেলে ফিরে আসার সময় সবার মনেই ছিল বিষন্নতার সুর। আয়োজকদের অন্যতম সুমন( সবার কাছে মামা হিসাবে পরিচিত) অনেকটা আবেগ আপ্লুত কন্ঠে বলেন-গত একটা মাসের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল এ পিকনিক অনুষ্টান। এখন মনে হচ্ছে কেমন করে যেন খুব দ্রুত শেষ হয়ে গেল।এবারের ভুল ত্রুটি শোধরে আগামি বছর আরও সুন্দর আয়োজনের প্রতিশ্রুতি তিনি দেন।
তবে চোখে পড়ার মত বিষয় ছিল শৃং্খলার বিষয়টি।সাধারনত আমাদের বাংলাদেশী কমিউনিটির অনুষ্টানে এ বিষয়টির খুব অভাব পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। নির্ধারিত সময়ে গাড়ি গন্তব্যের উদ্যেশে না ছাড়ায় সবার মনে যে চাপা কষ্ট ছিল তা গাড়ি ছাড়ার পর মাইক্রোফোন হাতে কর্তৃপক্ষ্যের অন্যতম রাব্বানি খান তার সভাব সুলভ কৌতুক আর আনন্দ দিয়ে ভুলিয়ে দিয়েছেন।তবে তিনি প্রথমবারের মত এত বড় আয়োজনে ত্রুটির জন্য ক্ষমা চাইতে ভুলেন নি।যদিও আনন্দে সবাই এতটাই বিভোর ছিল যে, এসব বিষয় নিয়ে ভাবারই খুব সময় ছিল না তাদের হাতে।স্কুলের শিক্ষার্থী ছাড়াও অনেক অতিথী এ ভ্রমনে অংশ গ্রহন করেন। ফঁসে আভেক রাব্বানি স্কুলের পরিচালক রাব্বানি খান সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন- আল্লাহর রহমতে সবার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এ পিকনিক অনুষ্টানের আয়োজন করতে পারলাম।ভিন্নতা দেয়ার যে চেষ্টা তাথে কতটুকু সফল হলাম তা আপনারই বলবেন।পরে শুরু হয় আনলিমিটেড গান, কৌতুক আর গানে গানে খেলা।প্রত্যেককে কোন না কোন কিছু উপস্থাপন করতে হয়।
সমুদ্র বিচে খাবার দাবার আর গানের অনুষ্টানের পর শুরু হয় র্যফল ড্র। বিজয়িদের হাতে অতিথীরা পুরস্কার তুলে দেন।পুরো অনুষ্টানে সেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করেন -মিলন, দুখু মিয়া,রনি,মাহি,সাকিব,ফারুক,রুমন,আরিফ,সুচি,সিমা,প্রিন্স,শাওন, কাজল,রিপন ও রাফি।বলা যায় তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এ পিকনিক অনুষ্টানের ভিন্নতাতে সবচেয়ে বেশী সহায়তা করে।শেষ বিকেলে ফিরে আসার সময় সবার মনেই ছিল বিষন্নতার সুর। আয়োজকদের অন্যতম সুমন( সবার কাছে মামা হিসাবে পরিচিত) অনেকটা আবেগ আপ্লুত কন্ঠে বলেন-গত একটা মাসের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল এ পিকনিক অনুষ্টান। এখন মনে হচ্ছে কেমন করে যেন খুব দ্রুত শেষ হয়ে গেল।এবারের ভুল ত্রুটি শোধরে আগামি বছর আরও সুন্দর আয়োজনের প্রতিশ্রুতি তিনি দেন।