![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhHGup_i6WjgJ_w51OygERCZ2zzxiJbXu38w6_nGbVG3byL1oMS_8A9IfVoLVfjckvJ__e4vY3U_RvdFmaQjWhEwE0JXjUPn6_6myeDKrLAFo2z6lpk7Y293yMWLOY2tIU6npMhn3JWdBw/s1600/messi-ronaldo-e1411900516392.jpg)
এসবিএন ডেস্ক : বার্সেলোনা ভক্তদের কাছে একটা লোককথা প্রচলিত। সেটা আবার কী? তা হলো- ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো যা করেন, লিওনেল মেসি সেটা আরো ভালোভাবে করেন। সেজন্যই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মতো এখন ৪০০ গোলের অভিজাত ক্লাবের সদস্য মেসিও। তাও আবার সিআরসেভেনের থেকে কম ম্যাচে খেলেই। চলতি
বছরের
জানুয়ারিতে
৪০০
গোলের
ল্যান্ডমার্ক
ছুঁয়েছিলেন
রোনালদো।
সেল্টা
ভিগোর
বিপক্ষে
সেই
ম্যাচে
রিয়াল
মাদ্রিদের
৩-০
গোলের
জয়ে
দুইবার
লক্ষ্যভেদ
করেছিলেন
পর্তুগিজ
ইন্টারন্যাশনাল।
ব্যতিক্রম
নন
মেসিও।
নিজের
৪০০
ছোঁয়ার
ম্যাচে
আর্জেন্টাইন
অধিনায়কও
প্রবল
প্রতিদ্বন্দ্বীর
মতো
জোড়া
গোল
করলেন।
তবে
শনিবার
গ্রানাডার
বিপক্ষে
ম্যাচে
তার
দলের
জয়ের
ব্যবধানটা
আরোও
বড়।
৬-০
ব্যবধানে।
যখন
নিজের
সামর্থ্যের
কিয়ৎ
পরিসীমা
বোঝাতে
দুই
গোলের
সাথে
তিনটি
অ্যাসিস্টও
করেছেন
ফুটবলের
ক্ষুদে
যাদুকর। তবে
মেসি-রোনালদো
দুই
জনই
৪০০
গোলের
অভিজাত ক্লাবে
নাম
লেখালেও
একটি
ক্ষেত্রে
বার্সা
তারকার
কাছে
পরাস্ত
রিয়াল
মাদ্রিদ
আইকন।
সেটা
হলো
মেসি
৪০০
গোল
করতে
৫২৫
ম্যাচ
সময়
নিয়েছেন।
সেখানে
রোনালদোর
লেগেছিল
৬৫২
ম্যাচ।
অর্থাৎ’
রোনালদোর
থেকে
১২৭
ম্যাচ
কম
খেলেই
ওই
ম্যাজিক
ফিগারে
পৌঁছান
এমএলটেন।
আর
বয়সের
হিসেবে
টানা
চারবারের
ফিফা
বর্ষসেরা
ফুটবলার
২৭
বছরে
এই
রেকর্ড
স্পর্শ
করলেন।
কিন্তু
রোনালদো
সেই
নজির
স্থাপন
করে
২৮
বছর
বয়সে।