![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhfONffDYwmS6wbHqSg_qH2Cl0nLnYNyilp13Y1Q_pYc-Q74x78RYPjDIAYOBzly6Z2fKWBW6VkQUj2hEbW18DVUwhd7iIevUkBbu-81sZPDpcSLP03rFmqr2yeP3fy2IFWg13-lPmpFfE/s1600/1409847604..jpg)
এসবিএন ডেস্ক. মানবতার সেবায় পথিকৃত মহীয়সী মাদার তেরেসার ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ।
১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ৮৭ বছর বয়সে ভারতের কলকাতায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আলবেনীয় বংশোদ্ভূত এই ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী। ১৯১০ সালের ২৬ আগস্ট জন্মগ্রহণ করলেও মাদার তেরেসা ২৭ আগস্ট তারিখটিকে তার প্রকৃত জন্মদিন মনে করতেন।
কারণ, ওই তারিখেই তার ধর্মদীক্ষার প্রাতিষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছিল।
১৯৫০ সালে কলকাতায় মিশনারিজ অব চ্যারিটি নামে একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করে তার উদ্যোগে।
এরপর দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে তিনি শুধু ভারতই নয়, বিশ্বের সর্বত্রই দরিদ্র, অসুস্থ, অনাথ ও মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের সেবায় নিজেকে নিবেদন করেন। ১৯৭০ সালের পর অনাথ ও আতুরজনের বন্ধু হিসেবে তার খ্যাতি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
আর বিশ্ব্শীর্ষ স্বীকৃতি অর্থাৎ নোবেল শান্তি পুরস্কার পান ১৯৭৯ সালে।
পরের বছর ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক খেতাব ভারতরত্ন লাভ করেন।
বিশ্বের ১২৩টি রাষ্ট্রে তার নেতৃত্বে মিশনারিজ অব চ্যারিটির ৬১০টি কেন্দ্র বিদ্যমান ছিল যেখানে এইডস, কুষ্ঠ ও যক্ষ্মার চিকিৎসাকেন্দ্র, সরাইখানা, শিশু ও পরিবার পরামর্শ কেন্দ্র, অনাথ আশ্রম ও বিদ্যালয় গড়ে তোলা হয়েছিল ।