
এসবিএন ডেস্ক : প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন
বলেছেন, ‘অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের অন্যতম শর্ত হলো
প্রযুক্তির সফল ব্যবহার। তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার নির্বাচন পদ্ধতিতে যুগান্তকারী
পরিবর্তন এনেছে। তবে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত জনবলকে প্রযুক্তি ব্যবহারে
সক্ষম করে তোলাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ।’ বৃহস্পতিবার খুলনায়
এক হোটেলে ‘প্রার্থী ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি ও ফলাফল ব্যবস্থাপনা
পদ্ধতি’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা বিনিময় কর্মশালায় প্রধান অতিথির
বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি
বলেন, ‘গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রধান শর্ত হলো সকলের
মতামতের ভিত্তিতে আইন প্রণয়ন। এক্ষেত্রে আয়োজিত কর্মশালায় সকলের পরামর্শ ও
অভিজ্ঞতা, প্রার্থী ব্যবস্থাপনা ও ফলাফল ব্যবস্থাপনা
পদ্ধতির উন্নয়নে আরো কার্যকর ভুমিকা রাখবে।’ নির্বাচন
কমিশন সচিবালয়ের সচিব ও জাতীয় প্রকল্প পরিচালক সিরাজুল ইসলাম এতে সভাপতিত্ব করেন। এছাড়া কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন-
নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হাফিজ,
খুলনার বিভাগীয় কমিশনার আবদুস সামাদ এবং
খুলনার জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদ। বিশেষ
অতিথির বক্তৃতায় নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ বলেন, ‘নির্বাচন হচ্ছে
সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা। নির্বাচনী কাজে স্বচ্ছতা আনতে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং পদ্ধতি, ডাটাবেজ
তৈরি, নির্বাচনী আইন প্রণয়ন ও স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স
ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। ইতোমধ্যে উপজেলাতে সার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। চলমান
কর্মসূচিতে ভোটার রেজিস্ট্রেশন ও সংশোধনের কাজ আগামীতে উপজেলা থেকেই সম্পন্ন করা
সম্ভব হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘স্ট্রেংদেনিং ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ প্রকল্প’ এ কর্মশালার আয়োজন করে। নির্বাচন প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনয়নে প্রার্থী ব্যবস্থাপনা ও ফলাফল ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিতে যেসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন সে বিষয়ে সকলের পরামর্শ ও মতামত গ্রহণের লক্ষ্যে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।’
এদিকে কর্মশালায় খুলনা বিভাগের সকল জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং এ প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লি¬ষ্ট ১০ জন কম্পিউটার অপারেটর অংশগ্রহণ করেন।
তিনি আরো বলেন, ‘স্ট্রেংদেনিং ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ প্রকল্প’ এ কর্মশালার আয়োজন করে। নির্বাচন প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনয়নে প্রার্থী ব্যবস্থাপনা ও ফলাফল ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিতে যেসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন সে বিষয়ে সকলের পরামর্শ ও মতামত গ্রহণের লক্ষ্যে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।’
এদিকে কর্মশালায় খুলনা বিভাগের সকল জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং এ প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লি¬ষ্ট ১০ জন কম্পিউটার অপারেটর অংশগ্রহণ করেন।