মো: লুৎফুর রহমান বাবু, প্যারিস: যথাযোগ্য মর্যাদা, আনন্দ আর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যে ফ্রান্সের মুসলিম কমিউনিটি পালন করল বিশ্ব মুসলিম এর অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ উল আযহা। এ উপলক্ষে মসজিদগুলোতে ঈদের জামায়াত' র জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। যথারীতি পূর্ব ঘোষনা অনুযায়ী প্যারিসে বাংলাদেশ মুসলিম কমিউনিটি তিনটি স্থানে পবিত্র ঈদ উল আযহা’র নামাজের জামাত আয়োজন করে।
মেট্রো হোস(জিমনেশিয়াম সেন্টার):
গত কয়েক বছর থেকে প্যারিসের মেট্রো হোস বাংলাদেশ মুসলিম কমিউনিটি একটি জিমনেশিয়াম সেন্টারে ঈদের নামাজের জামাত আয়োজন করে আসছে। আগে এখানকার বসবাসরত বাংলাদেশীদের আরব জাতি পরিচালিত মসজিদ অথবা দূরে কোথাও গিয়ে ঈদের নামাজ আদায় করতে হত। তবে মেট্রো হোস বাংলাদেশ কমিউনিটির এ আয়োজনের পর থেকে দূরে গিয়ে ঈদের নামাজ আদায়ের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হয়েছে। এবারের ঈদেও মুসল্লিদের ছিল উপচে পড়া ভিড়। শুধু বাংলাদেশীরাই নন; বিভিন্ন দেশের মুসল্লিরা এখানে নামাজ আদায় করেন। নারীদের জন্যও ছিল পৃথক ব্যবস্থা। অন্যান্যদের পাশাপাশি বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম,শহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর মোহাম্মদ হযরত আলি খান, দূতাবাস সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা - কর্মচারীবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ এখানে নামাজ আদায় করেন।
পরে স্থানীয় মেয়র ভার্টান্ট কার্ন সেখানে উপস্থিত হয়ে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ঈদের উৎসব আমাদের সবাইকে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ করবে। পাশাপাশি ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হয়ে বিশ্বমানবের কল্যাণে কাজ করবে- এমনটা প্রত্যাশা করি।
রাষ্ট্রদূত তার শুভেচ্ছা বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশী ভাইদের সাথে এক কাতারে নামাজ পড়ে অনেক ভাল লাগে। ঈদের উৎসবগুলো আমাদের ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতর বন্ধনে আরও আবদ্ধ করবে, এমনটা বিশ্বাস করি। তিনি আরও বলেন, ফ্রান্সে বসবাসরত সকল বাংলাদেশীদের ফ্রান্স বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদ উল আযহা'র শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
আয়োজকদের পক্ষে মিজান চৌধুরী মিন্টু সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, এ আয়োজন সবার সহযোগিতায় সম্ভব হয়েছে। আগামিতেও আপনাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে এমনটাই প্রত্যাশা। এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন শামিম (মোল্লা), আশরাফুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম প্রমুখ। ঈদের জামায়াত পরিচালনা করেন মৌলানা বদরুল ইসলাম।
বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টার
বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টারে অপর একটি ঈদের নামাজের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। এখানেও বিপুল স্খ্যংক বাংলাদেশীর পাশাপাশি অন্যান্য জাতি-গোষ্টির মুসল্লিরা একসাথে ঈদ উল আযহার নামাজ আদায় করেন। বলা হয়ে থাকে বাংলাদেশীদের বৃহৎ জমায়েত হয়ে থাকে এখানেই। অত্যন্ত সু-শৃঙ্খলার সাথে সারিবদ্ধভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন। এখানেও মুসলিম নারীদের পৃথক জামায়াত' র ব্যবস্থা করা হয়। শৃঙ্খলার কারনে নারী মুসল্লিদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। এখানে মোট তিনটি জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরের সাথে কোলাকুলি করেন।
অভারভিলা বাংলাদেশী জামে মসজিদ
প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও অভারভিলা বাংলাদেশী জামে মসজিদ কমিটি পবিত্র ঈদ উল আযহা ' র নামাজের আয়োজন করেন। এখানেও বিপুল সংখ্যক মুসল্লি নামাজ আদায়ের জন্য উপস্থিত হন। এখানে মোট পাঁচটি জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এখানেও উপস্থিত হয়ে সবাইকে ঈদ শুভেচ্ছা জানান।
মেট্রো হোস(জিমনেশিয়াম সেন্টার):
গত কয়েক বছর থেকে প্যারিসের মেট্রো হোস বাংলাদেশ মুসলিম কমিউনিটি একটি জিমনেশিয়াম সেন্টারে ঈদের নামাজের জামাত আয়োজন করে আসছে। আগে এখানকার বসবাসরত বাংলাদেশীদের আরব জাতি পরিচালিত মসজিদ অথবা দূরে কোথাও গিয়ে ঈদের নামাজ আদায় করতে হত। তবে মেট্রো হোস বাংলাদেশ কমিউনিটির এ আয়োজনের পর থেকে দূরে গিয়ে ঈদের নামাজ আদায়ের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হয়েছে। এবারের ঈদেও মুসল্লিদের ছিল উপচে পড়া ভিড়। শুধু বাংলাদেশীরাই নন; বিভিন্ন দেশের মুসল্লিরা এখানে নামাজ আদায় করেন। নারীদের জন্যও ছিল পৃথক ব্যবস্থা। অন্যান্যদের পাশাপাশি বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম,শহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর মোহাম্মদ হযরত আলি খান, দূতাবাস সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা - কর্মচারীবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ এখানে নামাজ আদায় করেন।
পরে স্থানীয় মেয়র ভার্টান্ট কার্ন সেখানে উপস্থিত হয়ে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ঈদের উৎসব আমাদের সবাইকে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ করবে। পাশাপাশি ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হয়ে বিশ্বমানবের কল্যাণে কাজ করবে- এমনটা প্রত্যাশা করি।
রাষ্ট্রদূত তার শুভেচ্ছা বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশী ভাইদের সাথে এক কাতারে নামাজ পড়ে অনেক ভাল লাগে। ঈদের উৎসবগুলো আমাদের ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতর বন্ধনে আরও আবদ্ধ করবে, এমনটা বিশ্বাস করি। তিনি আরও বলেন, ফ্রান্সে বসবাসরত সকল বাংলাদেশীদের ফ্রান্স বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদ উল আযহা'র শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
আয়োজকদের পক্ষে মিজান চৌধুরী মিন্টু সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, এ আয়োজন সবার সহযোগিতায় সম্ভব হয়েছে। আগামিতেও আপনাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে এমনটাই প্রত্যাশা। এসময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন শামিম (মোল্লা), আশরাফুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম প্রমুখ। ঈদের জামায়াত পরিচালনা করেন মৌলানা বদরুল ইসলাম।
বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টার
বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ ও ইসলামি সেন্টারে অপর একটি ঈদের নামাজের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। এখানেও বিপুল স্খ্যংক বাংলাদেশীর পাশাপাশি অন্যান্য জাতি-গোষ্টির মুসল্লিরা একসাথে ঈদ উল আযহার নামাজ আদায় করেন। বলা হয়ে থাকে বাংলাদেশীদের বৃহৎ জমায়েত হয়ে থাকে এখানেই। অত্যন্ত সু-শৃঙ্খলার সাথে সারিবদ্ধভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন। এখানেও মুসলিম নারীদের পৃথক জামায়াত' র ব্যবস্থা করা হয়। শৃঙ্খলার কারনে নারী মুসল্লিদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত। এখানে মোট তিনটি জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরের সাথে কোলাকুলি করেন।
অভারভিলা বাংলাদেশী জামে মসজিদ
প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও অভারভিলা বাংলাদেশী জামে মসজিদ কমিটি পবিত্র ঈদ উল আযহা ' র নামাজের আয়োজন করেন। এখানেও বিপুল সংখ্যক মুসল্লি নামাজ আদায়ের জন্য উপস্থিত হন। এখানে মোট পাঁচটি জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এখানেও উপস্থিত হয়ে সবাইকে ঈদ শুভেচ্ছা জানান।