এসবিএন ডেস্ক:
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় তথ্য গোপনের দায় থেকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে মুক্তি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কমিশনের বক্তব্য, সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর কোনো নির্বাচিত ব্যক্তির বিরুদ্ধে হলফনামায় তথ্য গোপনের দায়ে অভিযুক্ত করা কিংবা প্রার্থিতা বাতিলের এখতিয়ার সাংবিধানিক এ প্রতিষ্ঠানের নেই।
এর আগে জাপা এমপি নাসিম ওসমানের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া নারায়নগঞ্জ সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেও ইসির কাছে নির্দোষ হয়েছিলেন সরকার সমর্থিত এমপি শামীম ওসমান।
গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ সংসদীয় আসনে এরশাদের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাব্বির আহম্মেদ জাপা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে হলফনামায় অসম্পূর্ণ তথ্য দেয়ার অভিযোগ এনে তার গেজেট বাতিলের আবেদন জানান ইসিতে। গত ২৪ আগস্ট আবেদনটি করেছিলেন তিনি।
অভিযোগে সংক্ষুব্ধ ওই প্রার্থী উল্লেখ করেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন; যা আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। নবম সংসদ নির্বাচনে শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ পাস লিখলেও এ নির্বাচনে সার্টিফিকেট হারানোর কথা উল্লেখ করেছেন। এদিকে দুদকের মানিলন্ডারিং মামলায় ২০১০ সালে দেয়া তথ্যে তিনি নিজেকে কারমাইকেল কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলে উল্লেখ করেন। অথচ কারমাইকেল কলেজ থেকে তিনি কোনো পরীক্ষায় অংশ নেননি।
সূত্র জানিয়েছে, অভিযোগটি আসার পর তা খতিয়ে দেখতে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা ও আইন শাখাকে নির্দেশ দেয় ইসি। আইন শাখা নির্বাচনী আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে এরশাদের বিষয়টি কমিশন বৈঠকে পাঠায়। পর্যালোচনার পর কমিশন সে অভিযোগ নাকচ করেন।
তাদের যুক্তি, কোনো প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ার পর কোনো অভিযোগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কোনো এখতিয়ার ইসির নেই। এমপিদের বিরুদ্ধে যে কোনো অভিযোগ কেবল জাতীয় সংসদের স্পিকার বরাবর করতে হয়। আর স্পিকার যদি কোনো তদন্ত এবং পর্যালোচনা সাপেক্ষে কোনো প্রতিবেদন পাঠান, তখনই কেবল ইসির করার কিছু থাকে।
নির্বাচন কমিশনের আইন শাখার যুগ্ম-সচিব মো. শাহজাহান বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের হলফনামায় তথ্য গোপন সম্পর্কিত অভিযোগের বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখেছি। নির্বাচিত হওয়ার পরে এ সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে কমিশনের ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে করণীয় কিছু নেই। আমরা আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে কমিশনকে নথি সরবরাহ করেছি। এখন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন বলে জানান তিনি।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় তথ্য গোপনের দায় থেকে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে মুক্তি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কমিশনের বক্তব্য, সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর কোনো নির্বাচিত ব্যক্তির বিরুদ্ধে হলফনামায় তথ্য গোপনের দায়ে অভিযুক্ত করা কিংবা প্রার্থিতা বাতিলের এখতিয়ার সাংবিধানিক এ প্রতিষ্ঠানের নেই।
এর আগে জাপা এমপি নাসিম ওসমানের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া নারায়নগঞ্জ সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করেও ইসির কাছে নির্দোষ হয়েছিলেন সরকার সমর্থিত এমপি শামীম ওসমান।
গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ সংসদীয় আসনে এরশাদের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাব্বির আহম্মেদ জাপা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে হলফনামায় অসম্পূর্ণ তথ্য দেয়ার অভিযোগ এনে তার গেজেট বাতিলের আবেদন জানান ইসিতে। গত ২৪ আগস্ট আবেদনটি করেছিলেন তিনি।
অভিযোগে সংক্ষুব্ধ ওই প্রার্থী উল্লেখ করেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন; যা আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। নবম সংসদ নির্বাচনে শিক্ষাগত যোগ্যতা বিএ পাস লিখলেও এ নির্বাচনে সার্টিফিকেট হারানোর কথা উল্লেখ করেছেন। এদিকে দুদকের মানিলন্ডারিং মামলায় ২০১০ সালে দেয়া তথ্যে তিনি নিজেকে কারমাইকেল কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলে উল্লেখ করেন। অথচ কারমাইকেল কলেজ থেকে তিনি কোনো পরীক্ষায় অংশ নেননি।
সূত্র জানিয়েছে, অভিযোগটি আসার পর তা খতিয়ে দেখতে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা ও আইন শাখাকে নির্দেশ দেয় ইসি। আইন শাখা নির্বাচনী আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে এরশাদের বিষয়টি কমিশন বৈঠকে পাঠায়। পর্যালোচনার পর কমিশন সে অভিযোগ নাকচ করেন।
তাদের যুক্তি, কোনো প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ার পর কোনো অভিযোগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কোনো এখতিয়ার ইসির নেই। এমপিদের বিরুদ্ধে যে কোনো অভিযোগ কেবল জাতীয় সংসদের স্পিকার বরাবর করতে হয়। আর স্পিকার যদি কোনো তদন্ত এবং পর্যালোচনা সাপেক্ষে কোনো প্রতিবেদন পাঠান, তখনই কেবল ইসির করার কিছু থাকে।
নির্বাচন কমিশনের আইন শাখার যুগ্ম-সচিব মো. শাহজাহান বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের হলফনামায় তথ্য গোপন সম্পর্কিত অভিযোগের বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখেছি। নির্বাচিত হওয়ার পরে এ সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে কমিশনের ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে করণীয় কিছু নেই। আমরা আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে কমিশনকে নথি সরবরাহ করেছি। এখন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন বলে জানান তিনি।