এসবিএন ডেস্ক: মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামান ও মীর কাসেম আলী গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি। তাদের রায়কে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর ঘটনারোধে কারাগারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ দর্শনার্থী প্রবেশে সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিনে জামায়াতের শীর্ষ নেতা নিজামী, মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয় যুদ্ধাপরাধে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সর্বশেষ সোমবার সকালে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানকে ট্রাইব্যুনালের দেয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। এদের মধ্যে মতিউর রহমান নিজামীকে হাইসিকিউরিটি ইউনিটে এবং মীর কাসেম আলীকে কারাগারের পার্ট-২তে রাখা হয়েছে। আপিলে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত কামারুজ্জামানকে কয়েদির পোশাকে রাখা হয়েছে কারাগারের পার্ট-২এর কনডেম সেলে। এদিকে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের ফাঁসির প্রতিবাদে হরতাল পালন করছে দলটি। এ অবস্থায় যে কোনো নাশকতা এড়াতে কাশিমপুর কারাগারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিনে জামায়াতের শীর্ষ নেতা নিজামী, মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয় যুদ্ধাপরাধে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সর্বশেষ সোমবার সকালে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানকে ট্রাইব্যুনালের দেয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। এদের মধ্যে মতিউর রহমান নিজামীকে হাইসিকিউরিটি ইউনিটে এবং মীর কাসেম আলীকে কারাগারের পার্ট-২তে রাখা হয়েছে। আপিলে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত কামারুজ্জামানকে কয়েদির পোশাকে রাখা হয়েছে কারাগারের পার্ট-২এর কনডেম সেলে। এদিকে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের ফাঁসির প্রতিবাদে হরতাল পালন করছে দলটি। এ অবস্থায় যে কোনো নাশকতা এড়াতে কাশিমপুর কারাগারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে।