এসবিএন ডেস্ক: আওয়ামীলীগকে মানুষ পছন্দ করে না। আর বিএনপি দল হিসেবে কখনো ভালো ছিল না। এটি ভ্যালুয়েবল কোন দল নয়৷ এরা ব্যর্থ। আন্দোলন করে এরা কিছু করতে পারবে না। জাতীয় পার্টি ক্লিনিক্যালি ডেড। বাংলাদেশে ইসলামী দল হিসেবে জামায়াতের সুযোগ আছে। তাই আশাহত না হয়ে ইসলামী আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে। গত ২১ নভেম্বর স্পেনে ইসলামিক ফোরাম ইউরোপ ইন বার্সেলোনা এর উদ্যোগে বাংলাদেশের সামগ্রিক অবস্থা নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গোলাম আযমের কনিষ্ঠ পুত্র ড: সালমান আল আজামী একথাগুলো বলেন। ইসলামিক ফোরাম ইউরোপ ইন বার্সেলোনা এর সভাপতি আব্দুল মুকিত খানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন মুন্সির পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় ড: সালমান আল আজামী আরো বলেন, বিচার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র চলছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে মানুষ হত্যার রাজনীতি চলছে। ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলনই বাংলাদেশের রাজনৈতিক এ শূন্যতা পূরণ করতে পারে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাসুম আহমদ, আব্দুস সাত্তার, জাহাঙ্গীর আলম, ওয়াহিদুর রহমান শিপলু, আব্দুল বাছিত, মনিরুজ্জামান লিটন, সাইদুর রহমান, আব্দুস শহীদ, হানিফ মিয়া, ইলিয়াছ আহমদ শাহনূর, আব্দুল হানিফ, মফিজ আহমদ, শামীম আহমদ প্রমূখ।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে আরো বলেন, গোলাম আযমের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি নিয়মিত চালু থাকলে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষমতা পরিবর্তনের ধারা সুষ্ঠু থাকতো আর এমন স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের উদয় হতো না।
তিনি বাংলাদেশে রাজনৈতিক শূণ্যতা চলছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে মৃত্যুদণ্ড দিতে পারে; কিন্তু তাদেরকে খারাপ লোক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না। যদি পারতো, তাহলে জানাযায় লাখ লাখ লোকের সমাগম হতো না।
জামায়াতের রাজনীতির সাথে তার সম্পৃক্ততা নেই দাবি করলেও জামায়াতের বিভিন্ন দিক নিয়ে তিনি আলোচনা করেন। তিনি বলেন, জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। বিকল্প রাজনৈতিক দল হিসেবে হয়তো অন্য কোন নামে জামায়াতকে আসতে হবে। যেমনটি তুর্কিতে হয়েছে বলে তিনি জানান।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাসুম আহমদ, আব্দুস সাত্তার, জাহাঙ্গীর আলম, ওয়াহিদুর রহমান শিপলু, আব্দুল বাছিত, মনিরুজ্জামান লিটন, সাইদুর রহমান, আব্দুস শহীদ, হানিফ মিয়া, ইলিয়াছ আহমদ শাহনূর, আব্দুল হানিফ, মফিজ আহমদ, শামীম আহমদ প্রমূখ।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে আরো বলেন, গোলাম আযমের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি নিয়মিত চালু থাকলে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষমতা পরিবর্তনের ধারা সুষ্ঠু থাকতো আর এমন স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের উদয় হতো না।
তিনি বাংলাদেশে রাজনৈতিক শূণ্যতা চলছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তিনি আরো বলেন, আওয়ামীলীগ সরকার জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে মৃত্যুদণ্ড দিতে পারে; কিন্তু তাদেরকে খারাপ লোক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না। যদি পারতো, তাহলে জানাযায় লাখ লাখ লোকের সমাগম হতো না।
জামায়াতের রাজনীতির সাথে তার সম্পৃক্ততা নেই দাবি করলেও জামায়াতের বিভিন্ন দিক নিয়ে তিনি আলোচনা করেন। তিনি বলেন, জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। বিকল্প রাজনৈতিক দল হিসেবে হয়তো অন্য কোন নামে জামায়াতকে আসতে হবে। যেমনটি তুর্কিতে হয়েছে বলে তিনি জানান।