ডাঃ ফারহানা মোবিন: ডাব খুব উপকারী একটি ফল। পানীয় ও রূপচর্চা দুটোর জন্যই ডাবের পানি যথেষ্ট পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি ফল। রূপচর্চার প্রাকৃতিক উপকরণ হিসাবে ডাব সেই পুরানোকাল থেকেই পরিচিত।
মানুষের সৌন্দর্য বিকশিত হয় দু ভাবে- বাহ্যিক আর অভ্যন্তরীণ। বাইরে থেকে পুরো শরীরের যতই যতœ নিন না কেন দেহের ভেতরের সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ না করলে ত্বকে দেখা দেবে নানা সমস্যা। তাই সৌন্দর্যচর্চা তো করবেনই, পুষ্টিকর সব উপাদানও খাবার তালিকায় রাখতে হবে। আর প্রাকৃতিকভাবে যত বেশি সৌন্দর্যচর্চা করা যায়, ততই ভালো। কারণ, প্রাকৃতিক জিনিসগুলোর ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বলতে গেলে খুবই কম। সৌন্দর্যচর্চার এমনই একটি প্রাকৃতিক উপাদান হলো ডাবের পানি।
ডাবে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’। এই ভিটামিন দুটো ত্বক ও চুল মজবুত করে। নখকে ভঙ্গুরতা থেকে রক্ষা করে। নোখে আনে ঔজ্জ্বল্য। চোখের নিচে দাগ পড়া ও চোখের মাংসপেশির দুর্বলতা দূর করে ভিটামিন ‘এ’। অনেকেরই চোখের পাপড়িতে অ্যালার্জি থাকে। ফলে মাসকারা, আইলাইনার ব্যবহার করতে পারেন না। পাপড়িতে সাদা সাদা জমাটবাঁধা ছোট দানা বা আঠালো ভাব থাকে। ভিটামিন ‘এ’ এসব সমস্যা দূর করে। যারা নিয়মিত ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলেন, তাঁদের এই সমস্যাগুলো হয় তুলনামূলকভাবে কম। কারণ, ডাবের পানির বিশেষ উপাদান ত্বকের জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাককে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার সময় চোখ বন্ধ করে মুখ ধুতে হবে, চোখ খোলা রাখা যাবে না। আর ডাবের পানিতে মুখ ধুয়ার পর মুখে হালকা আঠালো ভাব লাগে। এ জন্য মুখে ডাবের পানি দেওয়ার ৫ থেকে ১০ মিনিট পর স্বাভাবিক পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। যাঁদের ত্বক খুব তৈলাক্ত, তাঁরা শুধু ডাবের পানিতে মুখ ধুলে হবে না, ভালো ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে তারপর ডাবের পানি দেবেন। কারণ তৈলাক্ত ত্বকের লোমকূপগুলোতে ময়লা জমে বেশি। নিয়মিত পরিষ্কার না করলে সেসব ময়লা জমে ত্বকে দীর্ঘস্থায়ী কালচে দাগ করে ফেলে।
অতিরিক্ত গরম, রোদের তাপ, কর্মব্যস্ততা, মানসিক চাপের নেতিবাচক প্রভাব পড়ে ত্বক ও চুলের ওপর। চেহারায় ফুটে ওঠে বয়সের ছাপ। এ অবস্থায় ডাবের পানি আপনাকে দেবে সতেজতা। কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, ক্লোরাইড ও পটাশিয়াম, যা শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে ক্লান্তি মুছে চেহারায় আনে উজ্জ্বল-ভাব। পুরো শরীরে সঠিকভাবে রক্ত চলাচলের জন্য ত্বক ও চুলে দেখা যায় এর ইতিবাচক প্রভাব। এতে চুল ভঙ্গুরতা থেকে রক্ষা পায়, চুলের গোড়া হয় মজবুত।
ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এই ভিটামিন মানুষের স্নায়ুতন্ত্রকে রাখে শক্তিশালী। স্নায়ু বা নার্ভ কর্মতৎপর হলে ত্বক, চুল ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ থাকে। মানুষের মাথায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শিরা, উপশিরা ও স্নায়ু। শিরা-উপশিরা দিয়ে সঠিকভাবে রক্ত চললে আর স্নায়ু সতেজ থাকলে প্রতিটি চুলের গোড়া হবে মজবুত।
চুল নিয়মিত পরিষ্কার রেখে চুলের ধরন বুঝে যতœ নিতে হবে। দেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও সোডিয়াম ক্লোরাইডের ঘাটতি দেখা দিলে অনেকেরই ঠোঁটের চামড়া উঠে যায়। গ্রীষ্মে ও শীতকালের মতো ঠোঁটের চামড়া ফেটে যায়। ঠোঁটে আসে ফ্যাকাশে সাদা ভাব। লিপজেল, লিপগ্লস বা লিপস্টিক দিলেও ঠোঁটের সাদা চামড়া উঠে আসে। কখনো বা লিপজেলের ওপর দিয়ে ফুটে ওঠে ঠোঁটের মৃত চামড়া।
এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রচুর পরিমাণে ডাবের পানি পান করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত দুই প্যাকেট খাওয়ার স্যালাইন খেতে হবে। আর ঠোঁটের চামড়া হাত বা নোখ দিয়ে টেনে ছিঁড়বেন না। উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা প্রেশার না মেপে ওরস্যালাইন খাবেন না। কারণ, খাওয়ার স্যালাইন দ্রুত রক্তচাপ বাড়ায়।
আয়রনও রয়েছে ডাবের পানিতে যথেষ্ট পরিমাণে। রক্ত তৈরি করার জন্য আয়রন হলো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত তৈরি হলে প্রতিটি অঙ্গ হবে বেশি শক্তিশালী, ফলে কর্মশক্তিও বাড়বে। দেহে আয়রনের পরিমাণ ঠিক থাকলে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও মসৃণ।
ডাবের পানিতে খনিজ লবণ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাসের উপস্থিতিও উচ্চমাত্রায়। এসব খনিজ লবণ দাঁতের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়। দাঁতের মাড়িকে করে মজবুত। অনেকের দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। মাড়ি কালচে লাল হয়ে যায়। হাসি বা কথা বলার সময় তা দেখা যায়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ দেবে খনিজ লবণ। পাশাপাশি হাড় মজবুত থাকলে হাঁটাচলাও হয় আত্মবিশ্বাসী ধরনের। ডাবের পানির খনিজ লবন ত্বকের বলিরেখা, ত্বক কুঁচকে যাওয়া দূর করে।
গরমে ছোট-বড় সবারই দেহের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এতে ত্বকে ফুটে ওঠে লালচে কালো ভাব। ডাবের পানি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে শরীরকে রাখে ঠান্ডা। তারুণ্য ধরে রাখতে এর অবদান অপরিহার্য। কারণ ডাবের মধ্যে এ্যান্টি অক্সিডেন্ট নামে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা ত্বকের বলিরেখা, কুঁচকে যাওয়া ভাব দূর করে। এতে ত্বক হয়ে ওঠে আরো তারুণ্যময়। ডাবের পানিতে আয়রনও রয়েছে। যা রক্ত তৈরীতে অবদান রাখে। রক্ত ত্বকসহ পুরো শরীরের জন্য যথেষ্ট উপকারী। ডাবের পানি যেকোনো কোমল পানীয় থেকে অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ। কারণ, এটি সৌন্দর্যচর্চার প্রাকৃতিক মাধ্যম ও চর্বিবিহীন পানীয়। ডাবের পানি মিষ্টি হওয়া সত্ত্বেও ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী। কারণ, এই পানি রক্ত পরিষ্কার রাখে। তবে কিডনির সমস্যায় ডাবের পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
তবে সৌন্দর্যচর্চার জন্য শুধু ডাবের পানি পান করা বা এ পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলেই হবে না, চাই নিয়মিত পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার, নিয়ন্ত্রিত ওজন ও সুস্থ পরিবেশতাই ডাবের পানি খাওয়া ও এই পানি দিয়ে রূপচর্চা করতে পারেন কোন রকম দুশ্চিন্তা ছাড়া। প্রাকৃতিক রূপচর্চার মাধ্যমগুলো আপনার সৌন্দর্যকে ধরে রাখবে বেশি দিন।
মানুষের সৌন্দর্য বিকশিত হয় দু ভাবে- বাহ্যিক আর অভ্যন্তরীণ। বাইরে থেকে পুরো শরীরের যতই যতœ নিন না কেন দেহের ভেতরের সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ না করলে ত্বকে দেখা দেবে নানা সমস্যা। তাই সৌন্দর্যচর্চা তো করবেনই, পুষ্টিকর সব উপাদানও খাবার তালিকায় রাখতে হবে। আর প্রাকৃতিকভাবে যত বেশি সৌন্দর্যচর্চা করা যায়, ততই ভালো। কারণ, প্রাকৃতিক জিনিসগুলোর ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বলতে গেলে খুবই কম। সৌন্দর্যচর্চার এমনই একটি প্রাকৃতিক উপাদান হলো ডাবের পানি।
ডাবে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’। এই ভিটামিন দুটো ত্বক ও চুল মজবুত করে। নখকে ভঙ্গুরতা থেকে রক্ষা করে। নোখে আনে ঔজ্জ্বল্য। চোখের নিচে দাগ পড়া ও চোখের মাংসপেশির দুর্বলতা দূর করে ভিটামিন ‘এ’। অনেকেরই চোখের পাপড়িতে অ্যালার্জি থাকে। ফলে মাসকারা, আইলাইনার ব্যবহার করতে পারেন না। পাপড়িতে সাদা সাদা জমাটবাঁধা ছোট দানা বা আঠালো ভাব থাকে। ভিটামিন ‘এ’ এসব সমস্যা দূর করে। যারা নিয়মিত ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলেন, তাঁদের এই সমস্যাগুলো হয় তুলনামূলকভাবে কম। কারণ, ডাবের পানির বিশেষ উপাদান ত্বকের জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাককে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার সময় চোখ বন্ধ করে মুখ ধুতে হবে, চোখ খোলা রাখা যাবে না। আর ডাবের পানিতে মুখ ধুয়ার পর মুখে হালকা আঠালো ভাব লাগে। এ জন্য মুখে ডাবের পানি দেওয়ার ৫ থেকে ১০ মিনিট পর স্বাভাবিক পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। যাঁদের ত্বক খুব তৈলাক্ত, তাঁরা শুধু ডাবের পানিতে মুখ ধুলে হবে না, ভালো ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে তারপর ডাবের পানি দেবেন। কারণ তৈলাক্ত ত্বকের লোমকূপগুলোতে ময়লা জমে বেশি। নিয়মিত পরিষ্কার না করলে সেসব ময়লা জমে ত্বকে দীর্ঘস্থায়ী কালচে দাগ করে ফেলে।
অতিরিক্ত গরম, রোদের তাপ, কর্মব্যস্ততা, মানসিক চাপের নেতিবাচক প্রভাব পড়ে ত্বক ও চুলের ওপর। চেহারায় ফুটে ওঠে বয়সের ছাপ। এ অবস্থায় ডাবের পানি আপনাকে দেবে সতেজতা। কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম, ক্লোরাইড ও পটাশিয়াম, যা শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে ক্লান্তি মুছে চেহারায় আনে উজ্জ্বল-ভাব। পুরো শরীরে সঠিকভাবে রক্ত চলাচলের জন্য ত্বক ও চুলে দেখা যায় এর ইতিবাচক প্রভাব। এতে চুল ভঙ্গুরতা থেকে রক্ষা পায়, চুলের গোড়া হয় মজবুত।
ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এই ভিটামিন মানুষের স্নায়ুতন্ত্রকে রাখে শক্তিশালী। স্নায়ু বা নার্ভ কর্মতৎপর হলে ত্বক, চুল ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ থাকে। মানুষের মাথায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শিরা, উপশিরা ও স্নায়ু। শিরা-উপশিরা দিয়ে সঠিকভাবে রক্ত চললে আর স্নায়ু সতেজ থাকলে প্রতিটি চুলের গোড়া হবে মজবুত।
চুল নিয়মিত পরিষ্কার রেখে চুলের ধরন বুঝে যতœ নিতে হবে। দেহে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও সোডিয়াম ক্লোরাইডের ঘাটতি দেখা দিলে অনেকেরই ঠোঁটের চামড়া উঠে যায়। গ্রীষ্মে ও শীতকালের মতো ঠোঁটের চামড়া ফেটে যায়। ঠোঁটে আসে ফ্যাকাশে সাদা ভাব। লিপজেল, লিপগ্লস বা লিপস্টিক দিলেও ঠোঁটের সাদা চামড়া উঠে আসে। কখনো বা লিপজেলের ওপর দিয়ে ফুটে ওঠে ঠোঁটের মৃত চামড়া।
এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রচুর পরিমাণে ডাবের পানি পান করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত দুই প্যাকেট খাওয়ার স্যালাইন খেতে হবে। আর ঠোঁটের চামড়া হাত বা নোখ দিয়ে টেনে ছিঁড়বেন না। উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা প্রেশার না মেপে ওরস্যালাইন খাবেন না। কারণ, খাওয়ার স্যালাইন দ্রুত রক্তচাপ বাড়ায়।
আয়রনও রয়েছে ডাবের পানিতে যথেষ্ট পরিমাণে। রক্ত তৈরি করার জন্য আয়রন হলো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত তৈরি হলে প্রতিটি অঙ্গ হবে বেশি শক্তিশালী, ফলে কর্মশক্তিও বাড়বে। দেহে আয়রনের পরিমাণ ঠিক থাকলে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও মসৃণ।
ডাবের পানিতে খনিজ লবণ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাসের উপস্থিতিও উচ্চমাত্রায়। এসব খনিজ লবণ দাঁতের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়। দাঁতের মাড়িকে করে মজবুত। অনেকের দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে। মাড়ি কালচে লাল হয়ে যায়। হাসি বা কথা বলার সময় তা দেখা যায়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ দেবে খনিজ লবণ। পাশাপাশি হাড় মজবুত থাকলে হাঁটাচলাও হয় আত্মবিশ্বাসী ধরনের। ডাবের পানির খনিজ লবন ত্বকের বলিরেখা, ত্বক কুঁচকে যাওয়া দূর করে।
গরমে ছোট-বড় সবারই দেহের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এতে ত্বকে ফুটে ওঠে লালচে কালো ভাব। ডাবের পানি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা কমিয়ে শরীরকে রাখে ঠান্ডা। তারুণ্য ধরে রাখতে এর অবদান অপরিহার্য। কারণ ডাবের মধ্যে এ্যান্টি অক্সিডেন্ট নামে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা ত্বকের বলিরেখা, কুঁচকে যাওয়া ভাব দূর করে। এতে ত্বক হয়ে ওঠে আরো তারুণ্যময়। ডাবের পানিতে আয়রনও রয়েছে। যা রক্ত তৈরীতে অবদান রাখে। রক্ত ত্বকসহ পুরো শরীরের জন্য যথেষ্ট উপকারী। ডাবের পানি যেকোনো কোমল পানীয় থেকে অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ। কারণ, এটি সৌন্দর্যচর্চার প্রাকৃতিক মাধ্যম ও চর্বিবিহীন পানীয়। ডাবের পানি মিষ্টি হওয়া সত্ত্বেও ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য উপকারী। কারণ, এই পানি রক্ত পরিষ্কার রাখে। তবে কিডনির সমস্যায় ডাবের পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
তবে সৌন্দর্যচর্চার জন্য শুধু ডাবের পানি পান করা বা এ পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করলেই হবে না, চাই নিয়মিত পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার, নিয়ন্ত্রিত ওজন ও সুস্থ পরিবেশতাই ডাবের পানি খাওয়া ও এই পানি দিয়ে রূপচর্চা করতে পারেন কোন রকম দুশ্চিন্তা ছাড়া। প্রাকৃতিক রূপচর্চার মাধ্যমগুলো আপনার সৌন্দর্যকে ধরে রাখবে বেশি দিন।
লেখিকা: ডা: ফারহানা মোবিন
মেডিকেল অফিসার (গাইনী এন্ড অবস্),
স্কয়ার হাসপাতাল, ঢাকা, বাংলাদেশ।
মেডিকেল অফিসার (গাইনী এন্ড অবস্),
স্কয়ার হাসপাতাল, ঢাকা, বাংলাদেশ।