মাম হিমু
: বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে নারীদের অবদান এখনো উপেক্ষিত। একাত্তরে
নিজের জীবন ও পরিবারের ঝুঁকি নিয়ে নারীরা যেভাবে রণাঙ্গনে পাকিস্থানী হানাদার
বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে সেই অনুযায়ী ইতিহাসে তাদের মূল্যায়ন করা হয়নি বলে
মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট ভাষা সৈনিক, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক আবদুল
গাফফার চৌধুরী । ২৮ মার্চ শনিবার কোপেনহেগেনে ডেনমার্ক আওয়ামীলীগের উদ্যোগে আয়োজিত
মহান স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি আরো
বলেন, রাষ্ট্র ও সরকারের উচিত বাংলাদেশের ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে নারীদের
সঠিক অবদান তুলে ধরা। এমনকি বাংলাদেশের পাঠ্য সূচিতে নারী মুক্তিযোদ্ধা , বীরাঙ্গনাদের
সঠিক তথ্য উপস্থাপন করে সেই সব অজানা কাহিনী ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা।
অনুষ্টানের প্রধান বক্তা বাংলাদেশ আওয়ামী
লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক এডভোকেট প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া বলেন, বঙ্গবন্ধুর
মতই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙালির রাজনীতির ইতিহাসের ধারায় নিজেকে সমর্পণ
করেছেন। শেখ হাসিনার হাত ধরেই রচিত হচ্ছে বাঙালির রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নতুন
ইতিহাস। তিনি কেবল ইতিহাসের সন্তানই নন , তিনি বাঙালির ইতিহাসের নব রচয়িতা।
ডেনমার্ক আওয়ামী লীগের সভাপতি সুভাষ ঘোষের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর
রহমান এর সঞ্চালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন রিয়াজুল হাসনাত রুবেল ,বিস্শিস্ট
চিত্রকর রুহুল আমিন কাজল ,ঢামেকসুর সাবেক ভিপি ডা.বিদ্যুত বড়ুয়া , নাইম বাবু , জাহাঙ্গীর
আলম ,মোতালেব হোসেন ভুইয়া ,
গোলাম কিবরিয়া শামিম ও হিল্লোল বড়ুয়া।