এসবিএন ডেস্ক : বাংলা নববর্ষবরণ উৎসবে কয়েকজন নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশকে দায়ী করে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে সাত দিনের মধ্যে গ্রেপ্তারের আলটিমেটাম দিয়েছে ছাত্র ইউনিয়ন। ১৫ এপ্রিল, বুধবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি করেন। ‘নারীর ওপর বর্বর যৌন নির্যাতনে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা এবং জড়িতদের শাস্তির দাবি’তে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ছাত্র ইউনিয়ন। ১৪ এপ্রিল সন্ধ্যায় বর্ষবরণ উৎসব চলাকালে টিএসসিসংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেটে কয়েকজন নারীর শ্লীলতাহানি করে কতিপয় দুর্বৃত্ত। এ সময় ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি সভাপতি লিটন নন্দী নিজের গায়ের পাঞ্জাবি খুলে আক্রান্ত নারীদের সম্ভ্রম রক্ষা করতে গেলে তার হাত ভেঙে দেয় দুর্বৃত্তরা।সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, ১৪ এপ্রিল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ৩০-৩৫ জনের একটি দুষ্কৃতকারী দল কয়েক দফায় ১৫-২০ জন নারীর শ্লীলতাহানি ও যৌন হয়রানির মত ন্যক্কারজনক এবং পাশবিক কর্মকাণ্ড চালায়। পুলিশ উপস্থিত থাকলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানানো হলেও তারা পদক্ষেপ নিতে গড়িমসি দেখায়। যা পরিস্থিতিকে আরো নাজুক করে ফেলে। ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী টিএসসি ও মিলন চত্বরে পুলিশের অবস্থান কাছাকাছি থাকা সত্তে¡ও তারা পদক্ষেপ নিতে টালবাহানা করে। অথচ সেখানে পুলিশের কন্ট্রোল রুম এবং ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাও ছিল। ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে দুষ্কৃতকারীদের শনাক্ত করে সাত দিনের মধ্যে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয় ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে।
ঢাবি ক্যাম্পাসে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারায় এর দায়ভার নিয়ে অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে পদত্যাগের আহ্বান জানায় ছাত্র ইউনিয়ন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম জিলানি। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং হামলার শিকার লিটন নন্দী বলেন, ঘটনাটি এক-দুই মিনিটে ঘটিয়েই দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়নি যে পুলিশের নজরে আসবে না। পুরো দেড়ঘণ্টা যাবৎ চলেছে এ পাশবিক কর্মকা । এ সময় আমাদের নেতাকর্মীরা পুলিশকে জানালেও তারা বলেছে ওটা তাদের ডিউটির আওতায় নয়। তিনি বলেন, স্বউদ্যোগে ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা দুষ্কৃতকারীদের ধরে পুলিশের কাছে দিলেও তাদের ছেড়ে দেয় পুলিশ।
ঢাবি ক্যাম্পাসে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারায় এর দায়ভার নিয়ে অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে পদত্যাগের আহ্বান জানায় ছাত্র ইউনিয়ন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম জিলানি। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং হামলার শিকার লিটন নন্দী বলেন, ঘটনাটি এক-দুই মিনিটে ঘটিয়েই দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়নি যে পুলিশের নজরে আসবে না। পুরো দেড়ঘণ্টা যাবৎ চলেছে এ পাশবিক কর্মকা । এ সময় আমাদের নেতাকর্মীরা পুলিশকে জানালেও তারা বলেছে ওটা তাদের ডিউটির আওতায় নয়। তিনি বলেন, স্বউদ্যোগে ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা দুষ্কৃতকারীদের ধরে পুলিশের কাছে দিলেও তাদের ছেড়ে দেয় পুলিশ।