এসবিএন ডেস্ক : গ্রাহকদের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক পরিচয় গোপন রেখে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ারে ফোন করে সেবা পাননি।
১৬ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে টেলিটকের সেবার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠলে প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে বৈঠক থেকেই কল করেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া এক কর্মকর্তা বলেন, বৈঠক বসেই প্রতিমন্ত্রী লাউড স্পিকার অন করে কথা বলেছিলেন, ফলে বৈঠকে উপস্থিত টেলিটকের কর্মকর্তারাও ওই কথপোকথন শোনেন।
এর আগে ওই বৈঠকে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটকের কাস্টমার কেয়ারের সেবার মান অন্যান্য বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের মতো নয় বলে আলোচনা হয়।
অভিযোগের কথা বলা হলেও টেলিটক কর্মকর্তারা তা মানতে রাজি না হওয়ায় প্রতিমন্ত্রী প্রকৃত চিত্র জানতে সরাসরি নিজেই ফোন করেন বলে সংসদীয় কমিটির এক সদস্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী পলক তার নিজের ফোন থেকে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিয়ে ‘থ্রি-জি’ ইন্টারনেট গ্রাহক হিসেবে নিজের সমস্যার কথা বলেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, কাস্টমার কেয়ারের একজন প্রতিনিধি সঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর কথা হয়। তবে নিজের সমস্যার কথা জানানোর পরও কোনো সমাধান তিনি পাননি।
টেলিটকের ‘থ্রি-জি’ ইন্টারনেট সুবিধা সবসময় একই মানে পাওয়া যায় না বলে গ্রাহকদের অভিযোগ রয়েছে।
বৈঠক শেষে পলক বলেন, ‘আমরা চাই সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে টেলিটক অন্যান্য বেসরকারি অপারেটরদের মতো সেবামুখী হোক। এজন্য বাস্তব অবস্থাটা সরাসরি দেখাতেই ফোন দিয়েছিলাম।’
১৬ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে টেলিটকের সেবার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠলে প্রতিমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে বৈঠক থেকেই কল করেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া এক কর্মকর্তা বলেন, বৈঠক বসেই প্রতিমন্ত্রী লাউড স্পিকার অন করে কথা বলেছিলেন, ফলে বৈঠকে উপস্থিত টেলিটকের কর্মকর্তারাও ওই কথপোকথন শোনেন।
এর আগে ওই বৈঠকে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটকের কাস্টমার কেয়ারের সেবার মান অন্যান্য বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের মতো নয় বলে আলোচনা হয়।
অভিযোগের কথা বলা হলেও টেলিটক কর্মকর্তারা তা মানতে রাজি না হওয়ায় প্রতিমন্ত্রী প্রকৃত চিত্র জানতে সরাসরি নিজেই ফোন করেন বলে সংসদীয় কমিটির এক সদস্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী পলক তার নিজের ফোন থেকে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিয়ে ‘থ্রি-জি’ ইন্টারনেট গ্রাহক হিসেবে নিজের সমস্যার কথা বলেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, কাস্টমার কেয়ারের একজন প্রতিনিধি সঙ্গে প্রতিমন্ত্রীর কথা হয়। তবে নিজের সমস্যার কথা জানানোর পরও কোনো সমাধান তিনি পাননি।
টেলিটকের ‘থ্রি-জি’ ইন্টারনেট সুবিধা সবসময় একই মানে পাওয়া যায় না বলে গ্রাহকদের অভিযোগ রয়েছে।
বৈঠক শেষে পলক বলেন, ‘আমরা চাই সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে টেলিটক অন্যান্য বেসরকারি অপারেটরদের মতো সেবামুখী হোক। এজন্য বাস্তব অবস্থাটা সরাসরি দেখাতেই ফোন দিয়েছিলাম।’