সেলিম আলম , মাদ্রিদ : দক্ষিন পূর্ব এশিয়া তথা ভারতীয় সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিয়ে গঠিত সংগঠন 'বলি মাদ্রিদ' এর আয়োজনে মাদ্রিদে অনুষ্টিত হল তিন দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্টান ও পোষাক প্রদর্শনী। বাংলাদেশীদের স্বত:স্ফূর্ত উপস্থিতি থাকলেও বাংলা সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দেয়া হয়নি - এমন অভিযোগ উঠেছে বাংলাদশী কমিউনিটি থেকে।
গত ৫,৬ ও ৭ জুন 'বলি মাদ্রিদ' এর অনুষ্টানে ভারতীয় পোষাক প্রদর্শনের পাশাপাশি আগত দর্শকদের আকৃষ্ট করতে ছায়াছবি এবং এশিয়ান শিল্পীদের পাশাপাশি স্থানীয় শিল্পীদের নৃত্য পরিবেশিত হয়।ভারতীয় উপ মহাদেশের সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিলেও বাংলা সাংস্কৃতি সঠিক ভাবে প্রচারিত হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেন মাদ্রিদের বাংলাদেশী কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ। উক্ত অনুষ্টান আয়োজনের মাধ্যমে কয়েক লক্ষ ইউরো আত্মসাতের অভিযোগও তুলেন বাংলাদশী ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দসহ সাধারন প্রবাসী বাংলাদেশীরা। তারা ভবিষ্যতে 'ডালি মাদ্রিদ' নামের সংগঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পোষাক প্রদর্শনী ও বাংলা সংস্কৃতি বিদেশীদের কাছে তুলে ধরার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
'বলি মাদ্রিদ' এর তিন দিনব্যাপী ঐ অনুষ্টানে বাংলাদেশ, ভারত,মরক্কোর অভাবাসীরা ছাড়াও প্রতিদিন সমবেত হতেন কয়েক হাজার স্পেনিশ। নৃত্য ,গান, নাটক পরিদর্শন আর বাঙ্গালীয়ানা খাবার খেয়ে দর্শকরা ক্ষনিকের জন্য হলেও আনন্দে মেতে উঠেছিলেন।প্রবাসীরা মনে করেন বাংলাদেশ চলচিত্র বোর্ডের সহযোগিতা নিয়ে ব্যবসায়ীরা বিদেশে এ রকম অনুষ্টানের মাধ্যমে দেশের পোষাক শিল্প, দেশীয় খাবার এবং সংস্কৃতিকে বিশ্ববাসীর কাছে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারলে বহির্বিশ্বে এগুলোর চাহিদা এবং পরিচিতি বৃদ্ধি পাবে।
গত ৫,৬ ও ৭ জুন 'বলি মাদ্রিদ' এর অনুষ্টানে ভারতীয় পোষাক প্রদর্শনের পাশাপাশি আগত দর্শকদের আকৃষ্ট করতে ছায়াছবি এবং এশিয়ান শিল্পীদের পাশাপাশি স্থানীয় শিল্পীদের নৃত্য পরিবেশিত হয়।ভারতীয় উপ মহাদেশের সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিলেও বাংলা সাংস্কৃতি সঠিক ভাবে প্রচারিত হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেন মাদ্রিদের বাংলাদেশী কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ। উক্ত অনুষ্টান আয়োজনের মাধ্যমে কয়েক লক্ষ ইউরো আত্মসাতের অভিযোগও তুলেন বাংলাদশী ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দসহ সাধারন প্রবাসী বাংলাদেশীরা। তারা ভবিষ্যতে 'ডালি মাদ্রিদ' নামের সংগঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশের পোষাক প্রদর্শনী ও বাংলা সংস্কৃতি বিদেশীদের কাছে তুলে ধরার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
'বলি মাদ্রিদ' এর তিন দিনব্যাপী ঐ অনুষ্টানে বাংলাদেশ, ভারত,মরক্কোর অভাবাসীরা ছাড়াও প্রতিদিন সমবেত হতেন কয়েক হাজার স্পেনিশ। নৃত্য ,গান, নাটক পরিদর্শন আর বাঙ্গালীয়ানা খাবার খেয়ে দর্শকরা ক্ষনিকের জন্য হলেও আনন্দে মেতে উঠেছিলেন।প্রবাসীরা মনে করেন বাংলাদেশ চলচিত্র বোর্ডের সহযোগিতা নিয়ে ব্যবসায়ীরা বিদেশে এ রকম অনুষ্টানের মাধ্যমে দেশের পোষাক শিল্প, দেশীয় খাবার এবং সংস্কৃতিকে বিশ্ববাসীর কাছে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারলে বহির্বিশ্বে এগুলোর চাহিদা এবং পরিচিতি বৃদ্ধি পাবে।