মো লুৎফুর রহমান বাবু , প্যারিস: ইউরোপের দেশগুলোতে চলছে তীব্র গরম।বিশেষ করে ফ্রান্সের প্যারিসে গত কয়েকদিনের তাপমাত্রা ৩০-৩২ডিগ্রী সেলসিয়াস। কখনও কখনও বেড়ে তা ৩৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস । এবারে ফ্রান্সে প্রায় ২০ ঘণ্টার উপরে রোজাদারদের পানাহার থেকে বিরত থাকতে হচ্ছে। একদিকে দীর্ঘসময়, আরেকদিকে গরম; কিন্থু তারপরও মুসলিম সম্প্রদায়ের রোজা পালনে কোন ব্যত্যয় ঘটছে না। বরং সারাদিন রোজা পালনের পর ক্লান্ত হওয়ার কথা থাকলেও রাতের দীর্ঘ তারাবিহ'র নামাজে মসজিদে মসজিদে মুসল্লিদের ভিড় লক্ষ করা যায়। একই সাথে দিনের নামাজের সময়গুলোতেও অনেক সময় মুসল্লিদের জায়গার সংকুলান না হওয়ার কারনে মসজিদের বাইরেও দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে দেখা গেছে।খৃষ্টান প্রধান এ দেশে প্রতি রমজান আসলেই এ দৃশ্য এখন চিরাচরিত। আগের তুলনায় এখন মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এমন তথ্য জানান মুসলিম কমিউনিটির নেতারা।
সম্প্রতি ফ্রান্স, তিউনিসিয়া, কুয়েতসহ অন্যান্য স্থানে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কোন প্রভাব ফ্রান্সে পরিলক্ষিত হয়নি। যেভাবে শার্লি এবদোর ঘটনার পর ফ্রান্সের অনেক মসজিদ আক্রান্ত হয়েছিল; সেরকম কোন খবর এখনও পাওয়া যায়নি। অন্যান্য সময় বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে দিনের বেলা রেস্তোরাতে যেভাবে ভিড় লেগে থাকত, রমজানে দেখা গেছে তার বিপরীত চিত্র। পরিচিত বাংলাদেশী মুসলমানদের প্রকাশ্যে খাবার বা কোন কিছু পান করতে খুব একটা দেখা যায়নি।তবে মুসলিম আরবি সম্প্রদায়ের লোকদের নামাজ চলাকালীন সময়েও মসজিদের কাছাকাছি বার, রেস্তোরাগুলোতে আড্ডা দিতে দেখা যায়। পবিত্র ধর্মগ্রন্ত কোরআন অনুসারে মুসলিম সম্প্রাদায়ের লোকেরা মনে করেন ও একই সাথে বিশ্বাস করেন এই মাসে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে অতীত জীবনের গোনাহ'র জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে আগামীদিন ইসলামের বিধি-বিধান মেনে তারা তাদের জীবন পরিচালিত করবেন।
ছবি: ইন্টারনেট
সম্প্রতি ফ্রান্স, তিউনিসিয়া, কুয়েতসহ অন্যান্য স্থানে ধর্মীয় উগ্রবাদীদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কোন প্রভাব ফ্রান্সে পরিলক্ষিত হয়নি। যেভাবে শার্লি এবদোর ঘটনার পর ফ্রান্সের অনেক মসজিদ আক্রান্ত হয়েছিল; সেরকম কোন খবর এখনও পাওয়া যায়নি। অন্যান্য সময় বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে দিনের বেলা রেস্তোরাতে যেভাবে ভিড় লেগে থাকত, রমজানে দেখা গেছে তার বিপরীত চিত্র। পরিচিত বাংলাদেশী মুসলমানদের প্রকাশ্যে খাবার বা কোন কিছু পান করতে খুব একটা দেখা যায়নি।তবে মুসলিম আরবি সম্প্রদায়ের লোকদের নামাজ চলাকালীন সময়েও মসজিদের কাছাকাছি বার, রেস্তোরাগুলোতে আড্ডা দিতে দেখা যায়। পবিত্র ধর্মগ্রন্ত কোরআন অনুসারে মুসলিম সম্প্রাদায়ের লোকেরা মনে করেন ও একই সাথে বিশ্বাস করেন এই মাসে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে অতীত জীবনের গোনাহ'র জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে আগামীদিন ইসলামের বিধি-বিধান মেনে তারা তাদের জীবন পরিচালিত করবেন।
ছবি: ইন্টারনেট