এসবিএন ডেস্ক : ফ্রান্সের সীমান্ত শহর ক্যালাইসে স্থাপিত শরণার্থী শিবির থেকে হাজার হাজার অভিবাসন প্রত্যাশী ব্রিটেনে প্রবেশের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফরাসী সীমান্ত পেরোতে চাইছে। সম্প্রতি
ক্যালাইসের শরণার্থীদের একাংশ ব্রিটেনে প্রবেশ করতে সমর্থও হয়েছে।
দুই দেশই এ ইস্যুকে দ্রুত সমাধানের জন্যে অগ্রাধিকার দিতে চায়। এ মর্মে এক লিখিত বক্তব্যে স্বাক্ষর করেছেন ফ্রান্স ও ব্রিটেনের পর রাষ্ট্রমন্ত্রী যথাক্রমে বার্নার্দ সেজনেভ ও তেরেসা মে। ফরাসী পত্রিকা দ্যু দিমঁশে ও ব্রিটেনের টেলিগ্রাফ যুগ্মভাবে ঐ লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেছে। বার্নার্দ সেজনেভ বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতি সামলানোই এ মুহূর্তে ব্রিটেন ও ফ্রান্স দুই দেশের কাছেই সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। আমরা এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দায়বদ্ধ এবং এক যোগেই তা সমাধা করবো। এ লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করার একদিন আগে ইউরো টানেলের অনুবর্তী ব্রিটেেনর সীমান্ত শহর ফোকেস্টোনে অভিবাসন প্রত্যাশীদের পক্ষে-বিপক্ষে র্যালি অনুষ্ঠিত হয় এবং দুই পক্ষেরই সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। ইউরোটানেলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এদিকে অভিবাসন প্রত্যাশীদের ওপর ব্যাপকভাবে চড়াও হয়েছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ক্যালাইস ফ্রান্সের একটি সমুদ্রবর্তী শহর; যেখানে ফ্রান্সে আগত সিরীয়, ইরাকী, সুদানীয় ও অপরাপর রাষ্ট্র থেকে পালিয়ে আসা মানুষকে আশ্রয় দেয়া হয়। বর্তমানে ওখানকার শরণার্থী সংখ্যা শিবিরের ধারণ ক্ষমতা অতিক্রম করেছে বলে জানা গেছে।
ক্যালাইসের শরণার্থীদের একাংশ ব্রিটেনে প্রবেশ করতে সমর্থও হয়েছে।
দুই দেশই এ ইস্যুকে দ্রুত সমাধানের জন্যে অগ্রাধিকার দিতে চায়। এ মর্মে এক লিখিত বক্তব্যে স্বাক্ষর করেছেন ফ্রান্স ও ব্রিটেনের পর রাষ্ট্রমন্ত্রী যথাক্রমে বার্নার্দ সেজনেভ ও তেরেসা মে। ফরাসী পত্রিকা দ্যু দিমঁশে ও ব্রিটেনের টেলিগ্রাফ যুগ্মভাবে ঐ লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেছে। বার্নার্দ সেজনেভ বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতি সামলানোই এ মুহূর্তে ব্রিটেন ও ফ্রান্স দুই দেশের কাছেই সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। আমরা এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দায়বদ্ধ এবং এক যোগেই তা সমাধা করবো। এ লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করার একদিন আগে ইউরো টানেলের অনুবর্তী ব্রিটেেনর সীমান্ত শহর ফোকেস্টোনে অভিবাসন প্রত্যাশীদের পক্ষে-বিপক্ষে র্যালি অনুষ্ঠিত হয় এবং দুই পক্ষেরই সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। ইউরোটানেলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এদিকে অভিবাসন প্রত্যাশীদের ওপর ব্যাপকভাবে চড়াও হয়েছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ক্যালাইস ফ্রান্সের একটি সমুদ্রবর্তী শহর; যেখানে ফ্রান্সে আগত সিরীয়, ইরাকী, সুদানীয় ও অপরাপর রাষ্ট্র থেকে পালিয়ে আসা মানুষকে আশ্রয় দেয়া হয়। বর্তমানে ওখানকার শরণার্থী সংখ্যা শিবিরের ধারণ ক্ষমতা অতিক্রম করেছে বলে জানা গেছে।