এসবিএন ডেস্ক: থাইল্যান্ড সীমান্ত সংলগ্ন মালয়েশিয়ার গহীন জঙ্গলে আবারও গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। ২২ আগষ্ট দেশটির পুলিশ এসব কবর থেকে ২৪টি কঙ্কাল উদ্ধার করেছে। গত ২৩ আগষ্ট এ খবর গণমাধ্যমের কাছে প্রকাশ করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মানব পাচারকারীদের খপ্পরে পড়ে তারা প্রাণ হারিয়েছেন। এরপর তাদের মৃতদেহগুলো এসব কবরে দাফন করা হয়। মালয়েশিয়ার এই জঙ্গলে এ পর্যন্ত যত কবর পাওয়া গেছে তার সিংহভাগই ছিল বাংলাদেশ অথবা মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিকদের। বিবিসি, আলজাজিরা।
মালয়েশিয়া পুলিশের আইজি তান শ্রী খালিদ আবু বকর নতুন করে গণকবর পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, পারলিস প্রদেশের বুকিত ওয়াং বারমা এবং ওয়াং কেলিয়ানে এসব পাওয়া গেছে। এগুলো থেকে ২৪ জনের কঙ্কাল উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত দেহাবশেষগুলো স্থানীয় হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। গত মে মাসে বুকিত ওয়াং বারমায় প্রথম গণকবরের সন্ধান পায় নিরাপত্তা বাহিনী।
মালয়েশীয় পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এরা সবাই মানব পাচারের শিকার বলে মনে করছেন তারা। চলমান অভিযানে অবৈধ অভিবাসীদের আরও লাশ পাওয়া গেছে, মাটি খুঁড়ে ২৪টি লাশের অবশিষ্টাংশ উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলো মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। তবে লাশগুলো মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের না বাংলাদেশিদের, তাত্ক্ষণিকভাবে তা পরিষ্কার হওয়া যায়নি।
ঘন জঙ্গলে পূর্ণ থাই-মালয়েশিয়া সীমান্ত মানব পাচারকারীদের স্বর্গরাজ্য হিসেবে বিবেচিত। নৌকায় করে পাচারের শিকার হওয়া বাংলাদেশি ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের এনে এখানে আটকে রাখত মানব পাচারকারীরা। মুক্তিপণ আদায়ের জন্য তাদের ওপর নির্যাতনের পাশাপাশি অনাহারে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হতো। মানব পাচারকারীদের সঙ্গে আঁতাত ছিল থাই ও মালয়েশিয়ার প্রশাসনের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তারও। পরে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এই মানবপাচার চক্রের অপকর্মের বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেলে টনক নড়ে থাই ও মালয়েশীয় কর্তৃপক্ষের।
মালয়েশিয়া পুলিশের আইজি তান শ্রী খালিদ আবু বকর নতুন করে গণকবর পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, পারলিস প্রদেশের বুকিত ওয়াং বারমা এবং ওয়াং কেলিয়ানে এসব পাওয়া গেছে। এগুলো থেকে ২৪ জনের কঙ্কাল উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত দেহাবশেষগুলো স্থানীয় হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। গত মে মাসে বুকিত ওয়াং বারমায় প্রথম গণকবরের সন্ধান পায় নিরাপত্তা বাহিনী।
মালয়েশীয় পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এরা সবাই মানব পাচারের শিকার বলে মনে করছেন তারা। চলমান অভিযানে অবৈধ অভিবাসীদের আরও লাশ পাওয়া গেছে, মাটি খুঁড়ে ২৪টি লাশের অবশিষ্টাংশ উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলো মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। তবে লাশগুলো মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের না বাংলাদেশিদের, তাত্ক্ষণিকভাবে তা পরিষ্কার হওয়া যায়নি।
ঘন জঙ্গলে পূর্ণ থাই-মালয়েশিয়া সীমান্ত মানব পাচারকারীদের স্বর্গরাজ্য হিসেবে বিবেচিত। নৌকায় করে পাচারের শিকার হওয়া বাংলাদেশি ও মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের এনে এখানে আটকে রাখত মানব পাচারকারীরা। মুক্তিপণ আদায়ের জন্য তাদের ওপর নির্যাতনের পাশাপাশি অনাহারে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হতো। মানব পাচারকারীদের সঙ্গে আঁতাত ছিল থাই ও মালয়েশিয়ার প্রশাসনের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তারও। পরে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এই মানবপাচার চক্রের অপকর্মের বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেলে টনক নড়ে থাই ও মালয়েশীয় কর্তৃপক্ষের।