সেলিম আলম, মাদ্রিদ : স্পেনে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত হাসান মাহমুদ খন্দকার এর নিয়োগ বাতিলের দাবিতে দেশটির মাদ্রিদস্থ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্টিত হয়েছে । গত ১৫ সেপ্টেম্বর 'বাংলাদেশী কমিউনিটি ইউরোপ' এর ব্যানারে আয়োজিত এ বিক্ষোভ সমাবেশে বাংলাদেশের গনতন্ত্র পুন:রূদ্ধারে স্পেন তথা ইউরোপের কুটনৈতিক হস্তক্ষেপও কামনা করা হয়।
স্পেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে সকাল ১০টা থেকেই বিভিন্ন শ্লোগান সংবলিত ব্যানার, ফ্যাস্টুন, প্ল্যাকার্ড নিয়ে জড়ো হতে থাকেন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রবাসীরা। দৃঢ় কণ্ঠে আওয়াজ তুলেন হাসান মাহমুদ খন্দকারের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদকারীরা হাসান মাহমুদকে খুনী আখ্যায়িত করে আরো বলেন, শাপলা চত্বরে আলেম উলামাদের নির্বিচারে হত্যা করায় পুরস্কার হিসেবে আওয়ামীলীগ সরকারের কাছ থেকে 'রাষ্ট্রদূত' পদবি নিয়ে স্পেন আসছেন হাসান মাহমুদ। এ খুনীকে প্রবাসীরা প্রত্যাখান করছে।
কমিউনিটি নেতা খোরশেদ আলম মজুমদারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং আব্দুল কাইয়ূম পঙ্কির সঞ্চালনায় এ সমাবেশে বিভিন্ন দেশ থেকে আগত নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্গন, গুম, খুনের আধিক্যতা, বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণসহ বাংলাদেশে অগণতান্ত্রিক সরকার আসীন রয়েছে উল্লেখ করে স্পেন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। হাসান মাহমুদকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে গ্রহন না করার অনুরোধ সংবলিত একটি স্মারকলিপিও স্পেন পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে প্রদান করা হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, ইটালী, পর্তুগাল, আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়াম, সুইডেন, নরওয়ে, ডেনমার্ক সহ ইউরোপের প্রায় ১৮ দেশের প্রবাসীরা অংশগ্রহণ করেন। সমাবেশে প্রবাসী মহিলাদের উপস্থিতিও ছিল লক্ষ্যণীয়।
স্পেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে সকাল ১০টা থেকেই বিভিন্ন শ্লোগান সংবলিত ব্যানার, ফ্যাস্টুন, প্ল্যাকার্ড নিয়ে জড়ো হতে থাকেন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রবাসীরা। দৃঢ় কণ্ঠে আওয়াজ তুলেন হাসান মাহমুদ খন্দকারের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদকারীরা হাসান মাহমুদকে খুনী আখ্যায়িত করে আরো বলেন, শাপলা চত্বরে আলেম উলামাদের নির্বিচারে হত্যা করায় পুরস্কার হিসেবে আওয়ামীলীগ সরকারের কাছ থেকে 'রাষ্ট্রদূত' পদবি নিয়ে স্পেন আসছেন হাসান মাহমুদ। এ খুনীকে প্রবাসীরা প্রত্যাখান করছে।
কমিউনিটি নেতা খোরশেদ আলম মজুমদারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং আব্দুল কাইয়ূম পঙ্কির সঞ্চালনায় এ সমাবেশে বিভিন্ন দেশ থেকে আগত নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্গন, গুম, খুনের আধিক্যতা, বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণসহ বাংলাদেশে অগণতান্ত্রিক সরকার আসীন রয়েছে উল্লেখ করে স্পেন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। হাসান মাহমুদকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে গ্রহন না করার অনুরোধ সংবলিত একটি স্মারকলিপিও স্পেন পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে প্রদান করা হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, ইটালী, পর্তুগাল, আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়াম, সুইডেন, নরওয়ে, ডেনমার্ক সহ ইউরোপের প্রায় ১৮ দেশের প্রবাসীরা অংশগ্রহণ করেন। সমাবেশে প্রবাসী মহিলাদের উপস্থিতিও ছিল লক্ষ্যণীয়।