এসবিএন ডেস্ক: গত বছর ১৭ জুলাইয়ে আমস্টার্ডাম থেকে কুয়ালালামপুর যাওয়ার পথে পূর্ব ইউক্রেইনে ২৯৮ জন আরোহী নিয়ে বিধ্বস্ত হয় মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের এমএইচ১৭ বিমান। বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছিল রাশিয়ার তৈরি বিউক ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে। গত ১৩ অক্টোবর
ডাচ সেফটি বোর্ড এর চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ রিপোর্টটিকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন ।
বোয়িং-৭৭৭ বিমান কী ভাবে মাঝ আকাশে ভেঙে পড়ল, তা নিয়ে এর আগেও একাধিক তদন্ত হয়েছে। তখনও বারবার বলা হয়েছিল, রুশ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রেই ধ্বংস হয়েছিল ওই বিমান। কিন্তু এই অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে রাশিয়ার সরকার। উল্টো ইউক্রেন সরকারের ঘাড়েই গোটা ঘটনার দায় চাপাতে চেয়েছে তারা।
‘ডাচ সেফটি বোর্ডের’ আন্তর্জাতিক তদন্তকারী দল যে বিষয়ের উপর জোর দিয়েছে, সেটা হল ওই ক্ষেপণাস্ত্র কোথায় তৈরি করেছে, সে বিষয়ে তাঁরা রিপোর্ট দিয়েছেন। কোন পক্ষ সেটা ব্যবহার করেছিল, সে বিষয়ে নয়। তবে ওই সময় ইউক্রেনের আকাশে কী করে যাত্রিবাহী বিমান যাওয়ার অনুমতি পেয়েছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তদন্তকারীরা।
এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমএইচ১৭ পূর্ব ইউক্রেইনের বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে সেটি ছোড়া হয়। তবে প্রতিবেদনে কাউকে দোষারোপ করা হয়নি।
ডাচ সেফটি বোর্ড এর চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ রিপোর্টটিকে পক্ষপাতদুষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন ।
বোয়িং-৭৭৭ বিমান কী ভাবে মাঝ আকাশে ভেঙে পড়ল, তা নিয়ে এর আগেও একাধিক তদন্ত হয়েছে। তখনও বারবার বলা হয়েছিল, রুশ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রেই ধ্বংস হয়েছিল ওই বিমান। কিন্তু এই অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে রাশিয়ার সরকার। উল্টো ইউক্রেন সরকারের ঘাড়েই গোটা ঘটনার দায় চাপাতে চেয়েছে তারা।
‘ডাচ সেফটি বোর্ডের’ আন্তর্জাতিক তদন্তকারী দল যে বিষয়ের উপর জোর দিয়েছে, সেটা হল ওই ক্ষেপণাস্ত্র কোথায় তৈরি করেছে, সে বিষয়ে তাঁরা রিপোর্ট দিয়েছেন। কোন পক্ষ সেটা ব্যবহার করেছিল, সে বিষয়ে নয়। তবে ওই সময় ইউক্রেনের আকাশে কী করে যাত্রিবাহী বিমান যাওয়ার অনুমতি পেয়েছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তদন্তকারীরা।
এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমএইচ১৭ পূর্ব ইউক্রেইনের বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে সেটি ছোড়া হয়। তবে প্রতিবেদনে কাউকে দোষারোপ করা হয়নি।