এসবিএন ডেস্ক : সাত খুন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনকে ভারত থেকে হত্যাকাণ্ডের ১৯ মাস পর দেশে ফিরিয়ে এনে ১৩ নভেম্বর, শুক্রবার নারায়ণগঞ্জ আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় এজলাসে প্রায় ১০ মিনিট ধরে ১১টি মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানির সময় আদালতের কাঠগড়ায় নূর হোসেনকে স্বাভাবিক ও হাস্যোজ্জ্বল দেখা গেছে। পত্রিকায় ও টেলিভিশনে তার এ ছবি দেখে নারায়ণগঞ্জের সাধারণ মানুষ বিস্ময় প্রকাশ করেছে। হতাশা সৃষ্টি হয়েছে নিহত কাউন্সিলর নজরুল ইসলামসহ নিহতদের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে।
তার হাসিমুখ দেখে প্রচণ্ড ক্ষোভ ও দুঃখ প্রকাশ করে মামলার বাদী সেলিনা ইসলাম বলেন, নূর হোসেনকে যখন কোর্টে হাজির করা হয়, তখন নারায়ণগঞ্জের অনেক জ্ঞানী-গুণী বিশিষ্ট আইনজীবীর আচরণ দেখে মনে হয়েছে তারা সাতজনকে খুন করা এ নৃশংস হত্যাকারীকে স্বাগত জানাতে এসেছে। এর প্রভাব তার চেহারায়ও দেখা গেছে। আদালতে ঢোকার আগ পর্যন্ত ও বের হওয়ার সময় সে ছিল হাস্যোজ্জ্বল।
নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান জানান, নূর হোসেন মনে করছে, তার কিছু হবে না। সে ভাবছে, তার পেছনে সাংসদ ও তাদের লোকজন রয়েছে। এ কারণেই সে হাস্যোজ্জ্বল। তবে আদালতে বিচারকের সামনে যতক্ষণ ছিলেন ততক্ষণ নূর হোসেনের চেহারায় চরম হতাশা দেখা যায়।
সাত খুনের ঘটনায় দুটি মামলা করা হয়। একটি মামলা করেন নিহত প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের স্ত্রী। অন্যটি নিহত আইনজীবী চন্দন কুমার সরকারের জামাতা বিজয় কুমার পালের করা। পুলিশ পঁয়ত্রিশজনকে আসামি করে মামলার চার্জশিট প্রদান করে। নজরুল ইসলামের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি চার্জশিটের বিরুদ্ধে না-রাজি প্রদান করেন। তবে বিজয় কুমার পাল চার্জশিটের ব্যাপারে না-রাজি পিটিশন না দেওয়ায় তার মামলায় আদালতে বিচার শুরু হয়েছে।
মামলার চার্জশিটভুক্ত ১২ আসামি এখনও পলাতক। নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন সাত খুন মামলার পলাতক আসামিদের গ্রেফতার বিষয়ে জানান, পলাতক ১২ আসামি বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা। তাদের গ্রেফতার করতে প্রতিটি থানায় গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
তার হাসিমুখ দেখে প্রচণ্ড ক্ষোভ ও দুঃখ প্রকাশ করে মামলার বাদী সেলিনা ইসলাম বলেন, নূর হোসেনকে যখন কোর্টে হাজির করা হয়, তখন নারায়ণগঞ্জের অনেক জ্ঞানী-গুণী বিশিষ্ট আইনজীবীর আচরণ দেখে মনে হয়েছে তারা সাতজনকে খুন করা এ নৃশংস হত্যাকারীকে স্বাগত জানাতে এসেছে। এর প্রভাব তার চেহারায়ও দেখা গেছে। আদালতে ঢোকার আগ পর্যন্ত ও বের হওয়ার সময় সে ছিল হাস্যোজ্জ্বল।
নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান জানান, নূর হোসেন মনে করছে, তার কিছু হবে না। সে ভাবছে, তার পেছনে সাংসদ ও তাদের লোকজন রয়েছে। এ কারণেই সে হাস্যোজ্জ্বল। তবে আদালতে বিচারকের সামনে যতক্ষণ ছিলেন ততক্ষণ নূর হোসেনের চেহারায় চরম হতাশা দেখা যায়।
সাত খুনের ঘটনায় দুটি মামলা করা হয়। একটি মামলা করেন নিহত প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের স্ত্রী। অন্যটি নিহত আইনজীবী চন্দন কুমার সরকারের জামাতা বিজয় কুমার পালের করা। পুলিশ পঁয়ত্রিশজনকে আসামি করে মামলার চার্জশিট প্রদান করে। নজরুল ইসলামের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি চার্জশিটের বিরুদ্ধে না-রাজি প্রদান করেন। তবে বিজয় কুমার পাল চার্জশিটের ব্যাপারে না-রাজি পিটিশন না দেওয়ায় তার মামলায় আদালতে বিচার শুরু হয়েছে।
মামলার চার্জশিটভুক্ত ১২ আসামি এখনও পলাতক। নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন সাত খুন মামলার পলাতক আসামিদের গ্রেফতার বিষয়ে জানান, পলাতক ১২ আসামি বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা। তাদের গ্রেফতার করতে প্রতিটি থানায় গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।