সেলিম আলম, মাদ্রিদ : স্পেনের মাদ্রিদে বাংলাদেশী দ্বারা পরিচালিত সবচেয়ে বড় এবং পুরাতন মসজিদ 'বায়তুল মোকাররাম'। এ মসজিদকে নিজস্ব ভূমির উপর স্থায়ীভাবে প্রতিষ্টার স্বপ্ন এখানে বসবাসরত প্রবাসী মুসলমানদের। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে ২০০৬ সালে স্পেনের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সাধারন জনতা ও মোসল্লীদের সহযোগীতায় শহরের প্রান কেন্দ্র, বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকা লাভাপিয়েছে ক্রয় করা হয় নিজস্ব ভুমি। যার তৎকালীন মূল্য ছিল প্রায় ১ মিলিয়ন ইউরো । মুসলমানদের এ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানটির নির্ধারিত জায়গাটি দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংকে বন্ধক রেখে ১ কোটি ৫ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করে মুসলমান লেভাসধারী, বাংলাদেশের কলংক একটি প্রতারক চক্র; যে চক্রের প্রাধান হোতা মোজাম্মেল হক মাসুদ। তিনি বাংলাদেশের চট্রগ্রামের অধিবাসী। স্পেন আদালত সহ মোজাম্মেল হক মাসুদেরর নামে বাংলাদেশেও মামলা রয়েছে
বলা জানা গেছে। মসজিদের জায়গা বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তলন এবং আয়েটা লাইসেন্স নিয়ে ট্রাভেলস ও বিভিন্ন দেশে টাকা পাঠানোর ব্যবসা শুরু করে অবৈধ পন্থায় অর্জিত টাকা ঐ চক্রটি তাদের আত্মীয় স্বজনদের নামে মানি লন্ডারিং করে বিভিন্ন দেশেও প্রেরন করেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাদ্রিদে বসবাসরত বেশ কয়েক জন মোসল্লি জানান। দীর্ঘ দিন যাবত মাসুদ পলাতক থাকায় মসজিদের টাকা উদ্ধার করা যাচ্ছে না।
গত ১ জানুয়ারি মসজিদের জায়গা উদ্ধারসহ মসজিদের উন্নয়ন নিয়ে এক সাধারণ সভা অনুষ্টিত হয়। মসজিদ কমিটির সভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খোরশেদ আলম মজুমদারের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক আব্দুল খালিকের পরিচালনায় অনুষ্টিত সাধারণ সভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুস সুবাহান, বাংলাদেশ এসোসিয়েসনের সভাপতি জামাল উদ্দিন মনির, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সুন্দর, চৌধুরী মুজাম্মেল হক তারেক,জিয়াউর রহমান, একেএম জহিরুল ইসলাম, আল আমিন, শরিফ মনির, জাকির হোসেন প্রমূখ। মসজিদের টাকা উদ্ধার এবং জমি রক্ষার বিভিন্ন বিষয়ে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন মসজিদ কমিটির নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, মাদ্রিদে বাংলাদেশি কমিউনিটি দ্বারা প্রতিষ্টিত ও পরিচালিত 'বায়তুল মোকাররাম' মসজিদটিতে বাংলাদেশী ছাড়াও মরক্কো, সেনেগাল, আলজেরিয়া, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের মোসল্লীরা জুন্মাসহ ৫ ওয়াক্ত নামাজ এবং বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্টান পালন করে থাকেন। মাদ্রিদে বেড়ে ওঠা শিশু কিশোরদের ইসলামী শিক্ষা গ্রহণেরও একমাত্র প্রতিষ্টান 'বায়তুল মোকাররাম'।
বলা জানা গেছে। মসজিদের জায়গা বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তলন এবং আয়েটা লাইসেন্স নিয়ে ট্রাভেলস ও বিভিন্ন দেশে টাকা পাঠানোর ব্যবসা শুরু করে অবৈধ পন্থায় অর্জিত টাকা ঐ চক্রটি তাদের আত্মীয় স্বজনদের নামে মানি লন্ডারিং করে বিভিন্ন দেশেও প্রেরন করেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাদ্রিদে বসবাসরত বেশ কয়েক জন মোসল্লি জানান। দীর্ঘ দিন যাবত মাসুদ পলাতক থাকায় মসজিদের টাকা উদ্ধার করা যাচ্ছে না।
গত ১ জানুয়ারি মসজিদের জায়গা উদ্ধারসহ মসজিদের উন্নয়ন নিয়ে এক সাধারণ সভা অনুষ্টিত হয়। মসজিদ কমিটির সভাপতি ও বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খোরশেদ আলম মজুমদারের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক আব্দুল খালিকের পরিচালনায় অনুষ্টিত সাধারণ সভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুস সুবাহান, বাংলাদেশ এসোসিয়েসনের সভাপতি জামাল উদ্দিন মনির, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সুন্দর, চৌধুরী মুজাম্মেল হক তারেক,জিয়াউর রহমান, একেএম জহিরুল ইসলাম, আল আমিন, শরিফ মনির, জাকির হোসেন প্রমূখ। মসজিদের টাকা উদ্ধার এবং জমি রক্ষার বিভিন্ন বিষয়ে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন মসজিদ কমিটির নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, মাদ্রিদে বাংলাদেশি কমিউনিটি দ্বারা প্রতিষ্টিত ও পরিচালিত 'বায়তুল মোকাররাম' মসজিদটিতে বাংলাদেশী ছাড়াও মরক্কো, সেনেগাল, আলজেরিয়া, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের মোসল্লীরা জুন্মাসহ ৫ ওয়াক্ত নামাজ এবং বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্টান পালন করে থাকেন। মাদ্রিদে বেড়ে ওঠা শিশু কিশোরদের ইসলামী শিক্ষা গ্রহণেরও একমাত্র প্রতিষ্টান 'বায়তুল মোকাররাম'।