এসবিএন ডেস্ক : অষ্টম বেতন কাঠামো ঘোষণার পর থেকেই গ্রেডে মর্যাদার অবনমন এবং টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাতিলের প্রতিবাদে আন্দোলন শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকরা। সমস্যার সমাধান না হলে তারা ১১ জানুয়ারি থেকে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এ আন্দোলন নিয়ে ফের প্রশ্ন তুলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেছেন, শিক্ষকরা না বুঝেই আন্দোলন করছেন। যে দাবি নিয়ে তারা আন্দোলন করছেন সেটা তাদের যৌক্তিক দাবি নয়। শিক্ষকরা যে সমস্যার কথা বলছেন তা অলরেডি সমাধান করা হয়ে গেছে।
৩ জানুয়ারি, রোববার অর্থমন্ত্রণালয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এণ্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
শিক্ষকদের আন্দোলন তার নজরে আনা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেখা যাক তারা আন্দোলন করে কতদূর যেতে পারে।
এদিকে অর্থমন্ত্রী অযৌক্তিক বললেও ঐদিন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সাংবাদিকদের প্রশ্নে বলেছেন,
আমরা শুরু থেকেই শিক্ষকদের সমস্যাগুলোর সুষ্ঠু সমাধানের জন্য যা যা করার করে গেছি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের পক্ষে আছে।
শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ আরো বলেন, আমরা শিক্ষকদের সমস্যা সমাধানের জন্য জোরে-শোরে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষা পরিবারের একজন কর্মী হিসেবে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ইত্যাদি বিষয়ে সচেতন ও সক্রিয় আছি, বিষয়টি স্থবির হয়ে নেই, এগোচ্ছে।
উল্লেখ্য, অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলে শিক্ষকদের গ্রেড সমস্যা নিরসনের দাবিতে কয়েক মাস ধরেই আন্দোলন করছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। পরবর্তী কর্মসূচি ঠিক করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে বৈঠক করে বাংলাদেশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এ আন্দোলন নিয়ে ফের প্রশ্ন তুলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। তিনি বলেছেন, শিক্ষকরা না বুঝেই আন্দোলন করছেন। যে দাবি নিয়ে তারা আন্দোলন করছেন সেটা তাদের যৌক্তিক দাবি নয়। শিক্ষকরা যে সমস্যার কথা বলছেন তা অলরেডি সমাধান করা হয়ে গেছে।
৩ জানুয়ারি, রোববার অর্থমন্ত্রণালয়ে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এণ্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
শিক্ষকদের আন্দোলন তার নজরে আনা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেখা যাক তারা আন্দোলন করে কতদূর যেতে পারে।
এদিকে অর্থমন্ত্রী অযৌক্তিক বললেও ঐদিন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সাংবাদিকদের প্রশ্নে বলেছেন,
আমরা শুরু থেকেই শিক্ষকদের সমস্যাগুলোর সুষ্ঠু সমাধানের জন্য যা যা করার করে গেছি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের পক্ষে আছে।
শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ আরো বলেন, আমরা শিক্ষকদের সমস্যা সমাধানের জন্য জোরে-শোরে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষা পরিবারের একজন কর্মী হিসেবে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা ইত্যাদি বিষয়ে সচেতন ও সক্রিয় আছি, বিষয়টি স্থবির হয়ে নেই, এগোচ্ছে।
উল্লেখ্য, অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলে শিক্ষকদের গ্রেড সমস্যা নিরসনের দাবিতে কয়েক মাস ধরেই আন্দোলন করছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। পরবর্তী কর্মসূচি ঠিক করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে বৈঠক করে বাংলাদেশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।