এসবিএন ডেস্ক : সিলেটে ছাত্রলীগ নেতার চাপাতির কোপে মারাত্মক আহত কলেজছাত্রী খাদিজা বেগম নার্গিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছেন তার পরিবারের সদস্য ও বিক্ষুব্ধ সিলেটবাসী। বর্বর হামলার প্রতিবাদ সিলেটজুড়ে অব্যাহত রয়েছে ।
বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধনে খাদিজার উপর হামলাকারী বদরুলকে অবিলম্বে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়।
এদিকে ৯৬ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণ শেষে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, খাদিজার বেঁচে ওঠার সম্ভাবনা বেড়েছে। দুই থেকে চার সপ্তাহ পর তার নিউরোলজিক্যাল অবস্থা জানা যাবে। অপারেশনের পর ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ শেষে চিকিৎসকরা খাদিজার অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় স্কয়ার হাসপাতালের মেডিসিন অ্যান্ড ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. মির্জা নাজিম উদ্দীন বলেন, যেহেতু একটা রোগী মুমূর্ষু অবস্থায় আছে, যার নিউরোলজিক্যাল স্ট্যাটাস অত্যন্ত কম। তার জন্য সময় নির্ধারণ করে বলা যাবে না যে, সে কতক্ষণে ঠিক হবে। সময়ই বলবে তার সুস্থ হতে কত সময় লাগবে। হাসপাতালের নিউরো সার্জন রেজাউল সাত্তার বলেন, খাদিজা কনসাস নয়। তবে ব্যথা দিলে রেসপন্স করছে। ব্যথা দিয়ে দেখেছি তাকাচ্ছে, ডান হাত ও পা নাড়াচ্ছে। আমাদের প্রাথমিক উদ্দেশ্যটা ছিল তার জীবন বাঁচানো। সেখানে আশা খুব কম ছিল। খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আমাদের কাজ করতে হয়েছে।
বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধনে খাদিজার উপর হামলাকারী বদরুলকে অবিলম্বে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়।
এদিকে ৯৬ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণ শেষে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, খাদিজার বেঁচে ওঠার সম্ভাবনা বেড়েছে। দুই থেকে চার সপ্তাহ পর তার নিউরোলজিক্যাল অবস্থা জানা যাবে। অপারেশনের পর ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ শেষে চিকিৎসকরা খাদিজার অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় স্কয়ার হাসপাতালের মেডিসিন অ্যান্ড ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. মির্জা নাজিম উদ্দীন বলেন, যেহেতু একটা রোগী মুমূর্ষু অবস্থায় আছে, যার নিউরোলজিক্যাল স্ট্যাটাস অত্যন্ত কম। তার জন্য সময় নির্ধারণ করে বলা যাবে না যে, সে কতক্ষণে ঠিক হবে। সময়ই বলবে তার সুস্থ হতে কত সময় লাগবে। হাসপাতালের নিউরো সার্জন রেজাউল সাত্তার বলেন, খাদিজা কনসাস নয়। তবে ব্যথা দিলে রেসপন্স করছে। ব্যথা দিয়ে দেখেছি তাকাচ্ছে, ডান হাত ও পা নাড়াচ্ছে। আমাদের প্রাথমিক উদ্দেশ্যটা ছিল তার জীবন বাঁচানো। সেখানে আশা খুব কম ছিল। খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আমাদের কাজ করতে হয়েছে।