এসবিএন ডেস্ক : বৃটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সী (এনসিএ)এর মোস্ট ওয়ান্টেড পলাতক আসামীর তালিকাভুক্ত এক বাংলাদেশী নাগরিককে স্পেনিশ ন্যাশনাল পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। গত ১৭ অক্টোবর সন্ধ্যায় স্পেনের দ্বীপ শহর টেনেরিফের প্লায়া দে লাস আমেরিকাস এর একটি রেষ্টুরেন্ট থেকে মোহাম্মদ আলম (৩৩) নামের ঐ বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২৬ অক্টোবর আলমকে স্পেনের কোর্টে আনা হয়। মাদ্রিদের স্পেনিশ ন্যাশনাল কোর্ট মোহাম্মদ আলমকে বৃটেনে ফিরিয়ে দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
২০১০ সালের মার্চে বৃটেনের চেলথেনহামে একজন মহিলাকে ধর্ষনের পর মোহাম্মদ আলম বৃটেন থেকে পালিয়ে যান। আসামির অনুপস্থিতিতেই তাকে ১৪ বছরের কারাদ- প্রদান করা হয়েছিল। দীর্ঘদিন খোঁজার পর গত বছর বৃটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি মোস্ট ওয়ান্টেড ১০ জন পলাতক আসামীর একজন হিসেবে মোহাম্মদ আলমের নাম ঘোষণা করে। আলম স্পেনে অবস্থান করছেন, নিশ্চিত হয়েই স্পেন পুলিশের সহায়তা চায় এনসিএ। এরই প্রেক্ষিতে স্পেন ন্যাশনাল পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে মোহাম্মদ আলম নামের এই বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় স্পেনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে। সাজাপ্রাপ্ত এই পলাতক আসামী দীর্ঘদিন বার্সেলোনায় ছিলেন বলে জানা গেছে। মোশাররফ হোসেন জাহান নামেই তিনি বার্সেলোনায় পরিচিত। গত ২০১৪ সালে তিনি কাতালোনিয়া যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হোন। এ ব্যাপারে কাতালোনিয়া যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান বিজয়ের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মোহাম্মদ আলমই যে মোশাররফ হোসেন জাহান, সেটা আমাদের জানা ছিল না। তিনি বৃটেনে অপরাধের সাথে জড়িত, সেটাও আমরা জানতাম না। আমরা তদন্ত করে দেখছি। যদি তিনি অপরাধে জড়িত থাকেন অবশ্যই সংগঠন থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হবে।
২০১০ সালের মার্চে বৃটেনের চেলথেনহামে একজন মহিলাকে ধর্ষনের পর মোহাম্মদ আলম বৃটেন থেকে পালিয়ে যান। আসামির অনুপস্থিতিতেই তাকে ১৪ বছরের কারাদ- প্রদান করা হয়েছিল। দীর্ঘদিন খোঁজার পর গত বছর বৃটেনের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি মোস্ট ওয়ান্টেড ১০ জন পলাতক আসামীর একজন হিসেবে মোহাম্মদ আলমের নাম ঘোষণা করে। আলম স্পেনে অবস্থান করছেন, নিশ্চিত হয়েই স্পেন পুলিশের সহায়তা চায় এনসিএ। এরই প্রেক্ষিতে স্পেন ন্যাশনাল পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে মোহাম্মদ আলম নামের এই বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় স্পেনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে। সাজাপ্রাপ্ত এই পলাতক আসামী দীর্ঘদিন বার্সেলোনায় ছিলেন বলে জানা গেছে। মোশাররফ হোসেন জাহান নামেই তিনি বার্সেলোনায় পরিচিত। গত ২০১৪ সালে তিনি কাতালোনিয়া যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হোন। এ ব্যাপারে কাতালোনিয়া যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান বিজয়ের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মোহাম্মদ আলমই যে মোশাররফ হোসেন জাহান, সেটা আমাদের জানা ছিল না। তিনি বৃটেনে অপরাধের সাথে জড়িত, সেটাও আমরা জানতাম না। আমরা তদন্ত করে দেখছি। যদি তিনি অপরাধে জড়িত থাকেন অবশ্যই সংগঠন থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হবে।