কবির আল মাহমুদ, মাদ্রিদ: বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ইন স্পেনের নেতৃত্বে কে আসছেন, কার হাতে যাচ্ছে বাংলাদেশের ঐক্যের এই সংগঠনের নেতৃত্ব- এ নিয়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা। আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে হিসাব নিকাশ কষছেন মাদ্রিদ কমিউনিটির সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দ। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মাদ্রিদে বাংলাদেশি কমিনিটির মধ্যে জমে উঠেছে নির্বাচনী আমেজ। মাদ্রিদের বাঙালি পাড়া হিসেবে খ্যাত লাভাপিয়েস বাংলাদেশ এসোসিয়েশনের নির্বাচনের কথামালায় সরগরম কফি বার আর রেষ্টুরেন্টের চায়ের টেবিল।
দীর্ঘ দেড় যুগের পুরাতন সংগঠন বাংলাদেশ এসোসিয়েশনের আগামী ২ বছরের জন্য যারা দায়িত্ব পাচ্ছেন, তারা কি সিলেকশনের মাধ্যমে নির্বাচিত হচ্ছেন? সিলেকশনে পুরোনো মুখরাই আসছেন? নাকি ইলেকশনের মাধ্যমে নতুন মুখের সন্ধান করবেন সাধারন ভোটাররা? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বাঙালি কমিউনিটিতে। তবে সাধারন ভোটাররা এবার চান, নির্বাচনের মাধ্যমে সৎ যোগ্য ব্যক্তিকে কমিউনিটির সর্ব্বোচ্চ মুকুট পড়ানো হোক- এটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সাধারণ প্রবাসী বাংলাদেশিদের আলোচনায়। এ নিয়ে এলাকা ভিত্তিক আলোচনা পর্যালোচনাও চলছে মাদ্রিদে।
তবে মাদ্রিদে বসবাসরত সব চেয়ে শক্তিশালী কমিউনিটি বলে পরিচিত সিলেট অঞ্চলের ভোটাররা নির্বাচনে সব সময় একটি বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ান। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়; এ নিয়ে কমিউনিটি বোদ্ধাদের চিন্তার শেষ নেই।
১৯৯৯ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ইন স্পেন। চেয়ার আছে, পদ আছে, অফিস সবই আছে; নেই উন্নয়ন। কমিউনিটির উন্নয়ন আর নতুন প্রজন্মের বেড়ে উঠা প্রবাসী বাংলদেশী শিশুদের পাশাপাশি বিদেশিদের মাঝে দেশীয় সংস্কৃতি পরিচিত করার লক্ষ্য নিয়ে গড়া এই সংগঠনের পর পর ৭ বার সভাপতি -সাধারন সম্পাদক বদল হলেও এর ভাগ্য বদল হয়নি একটুখানি। তাই এবার সর্বত্র একই সুর- নির্বাচনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী প্যানেল নির্বাচিত করা।
দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে থাকা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ইন স্পেনের কার্যক্রম বেগবান করার লক্ষ্যে গত ২৬ মার্চ মাদ্রিদের প্রবীণ ব্যক্তিত্ব খোরশেদ আলম মজুমদারকে প্রধান করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। এ আহ্বায়ক কমিটির মাধ্যমেই আগামী জুন-জুলাই এর মধ্যে বাংলাদেশ এসোসিশেনের নতুন কমিটি করার কথা রয়েছে।
আহ্বায়ক কমিটি গঠনের পরপরই প্রার্থীরা অঞ্চলভিওিক আলোচনা শুরু করেছেন। কমিউনিটির অনেকেই ইংল্যান্ড চলে যাওয়ায় প্রার্থী তালিকা সঙ্কুচিত হওয়ার সম্ভাবনা ভাবা হলেও তা উড়িয়ে দিয়ে রেকর্ড সংখ্যক প্রার্থীর নাম উচ্চারিত হচ্ছে কমিউনিটিতে। আর তাই জমজমাট একটি নির্বাচন অপেক্ষা করছে সামনে- এটা বলছেন অনেকেই।
বাংলাদেশ এসোসিয়েশন এর সংবিধানে সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার কথা থাকলেও গত ২ সেশন ছিল সিলেকশন কমিটি। এ নিয়ে কমিউনিটি দু‘ভাগে বিভক্ত হয়ছে অনেক আগে থেকেই। বিগত কমিটির কার্যক্রম পর্যালোচনা করে অনেকেই বলছেন, এমন একজন সভাপতি প্রয়োজন, যিনি ইংল্যান্ড নয় স্পেনেই থাকবেন নিয়মিত। যাতে করে সভাপতির অবর্তমানে অন্য কেউ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানার ব্যবহার করে কার্যক্রমকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে না পারেন।
যে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন প্রবাসীদের অধিকার আদায়ের প্রধান সংগঠন ছিল, সেই সংগঠনের অচলাবস্থার কারণে সাধারণ প্রবাসীদের যেন আর মুখ ফিরিয়ে নিতে না হয় নেতাদের কাছ থেকে।
প্রার্থী তালিকায় যাদের নাম উচ্চারিত হচ্ছে
দুই একজন প্রার্থী হবার ইচ্ছে সরাসরি প্রকাশ করলেও অনেকেই রয়েছেন নিজ এলাকার মুরব্বিদের মুখের দিকে তাকিয়ে। কেউ কেউ রয়েছেন নিজ এলাকার ভোটার এর হিসেব নিকেষে ব্যস্ত। সর্বশেষ জরিপে দেখা গেছে সভাপতি পদে একাধিক প্রার্থী ঘোষণা দিলেও শেষমেশ অনেকেই সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করতে পারেন। আবার এখন প্রার্থী থাকলেও শেষে প্রত্যাহার করে নেবেন অনেকেই, এমনও সম্ভাবনা রয়েছে।
সভাপতি পদে প্রার্থী হতে পারেন সংগঠনটির সদ্য প্রাক্তন সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী এনায়েতুল করিম তারেক। তবে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি কিছু জানাননি। তবে অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনকে আবারও বেগবান করতে হলে সংগঠনটির সাবেক সভাপতি বৃহত্তর সিলেটের আল মামুনকে আবারো দায়িত্ব নিতে হবে। তবে তা নির্ভর করছে মাদ্রিদে বসবাসরত সিলেটবাসীর মতামতের উপর।
অন্যদিকে, সভাপতি পদে প্রার্থী হতে পারেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন সাবেক সভাপতি ও স্পেন আওয়ামীলীগ নেতা এএসআই রবিন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক মিনহাজুল আলম মামুন, আওয়ামীলীগ নেতা ও ব্যবসায়ী দুলাল সাফা, স্পেন আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি বোরহান উদ্দিন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ইন স্পেনের সদ্য প্রাক্তন সহ সভাপতি চাঁদপুরের জাকির হোসেন প্রমুখ। তবে এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে চট্টগ্রাম ও সিলেট জেলার মধ্যেই মূল প্রতিদ্ধন্ধিতা হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
সভাপতি পদে সম্ভাব্য প্রার্থী মিনহাজুল আলম মামুন বলেন, সময়ই বলে দেবে করণীয় সিদ্ধান্ত। বৃহত্তর সিলেট থেকে প্রার্থী থাকবে এবং সেখানে আমরা একটি ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে পৌঁছব। তবে এটা সত্য, প্রার্থী হলে ভোটারদের ম্যান্ডেট নিয়েই জয়ী হব ইনশআল্লাহ।
সভাপতি পদে একাধিক প্রার্থী হলেও সাধারন সম্পাদক পদে এখন পর্যন্ত নাম উচ্চারিত হচ্ছে সদ্য প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সুন্দর, গ্রেটার সিলেট এসোসিয়েশনের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক সিপার আহমদ, ব্রাম্মন বাড়িয়ার মহসিন আহমেদ। এ ছাড়াও আওয়ামীলীগ নেতা শেখ আব্দুর রহমান, বিএনপি নেতা আবু জাফর রাসেল, ব্যবসায়ী আল আমিন, হুমায়ুন কবির রিগ্যান, জেন্স সিপারসহ আরো অনেকেই বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নির্বাচন করার সম্ভবনা রয়েছে। তবে অনেক কিছুই নির্ভর করবে- ইলেকশন না সিলেকশন- তার ওপর।
দীর্ঘ দেড় যুগের পুরাতন সংগঠন বাংলাদেশ এসোসিয়েশনের আগামী ২ বছরের জন্য যারা দায়িত্ব পাচ্ছেন, তারা কি সিলেকশনের মাধ্যমে নির্বাচিত হচ্ছেন? সিলেকশনে পুরোনো মুখরাই আসছেন? নাকি ইলেকশনের মাধ্যমে নতুন মুখের সন্ধান করবেন সাধারন ভোটাররা? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বাঙালি কমিউনিটিতে। তবে সাধারন ভোটাররা এবার চান, নির্বাচনের মাধ্যমে সৎ যোগ্য ব্যক্তিকে কমিউনিটির সর্ব্বোচ্চ মুকুট পড়ানো হোক- এটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সাধারণ প্রবাসী বাংলাদেশিদের আলোচনায়। এ নিয়ে এলাকা ভিত্তিক আলোচনা পর্যালোচনাও চলছে মাদ্রিদে।
তবে মাদ্রিদে বসবাসরত সব চেয়ে শক্তিশালী কমিউনিটি বলে পরিচিত সিলেট অঞ্চলের ভোটাররা নির্বাচনে সব সময় একটি বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ান। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়; এ নিয়ে কমিউনিটি বোদ্ধাদের চিন্তার শেষ নেই।
১৯৯৯ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ইন স্পেন। চেয়ার আছে, পদ আছে, অফিস সবই আছে; নেই উন্নয়ন। কমিউনিটির উন্নয়ন আর নতুন প্রজন্মের বেড়ে উঠা প্রবাসী বাংলদেশী শিশুদের পাশাপাশি বিদেশিদের মাঝে দেশীয় সংস্কৃতি পরিচিত করার লক্ষ্য নিয়ে গড়া এই সংগঠনের পর পর ৭ বার সভাপতি -সাধারন সম্পাদক বদল হলেও এর ভাগ্য বদল হয়নি একটুখানি। তাই এবার সর্বত্র একই সুর- নির্বাচনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী প্যানেল নির্বাচিত করা।
দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে থাকা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ইন স্পেনের কার্যক্রম বেগবান করার লক্ষ্যে গত ২৬ মার্চ মাদ্রিদের প্রবীণ ব্যক্তিত্ব খোরশেদ আলম মজুমদারকে প্রধান করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। এ আহ্বায়ক কমিটির মাধ্যমেই আগামী জুন-জুলাই এর মধ্যে বাংলাদেশ এসোসিশেনের নতুন কমিটি করার কথা রয়েছে।
আহ্বায়ক কমিটি গঠনের পরপরই প্রার্থীরা অঞ্চলভিওিক আলোচনা শুরু করেছেন। কমিউনিটির অনেকেই ইংল্যান্ড চলে যাওয়ায় প্রার্থী তালিকা সঙ্কুচিত হওয়ার সম্ভাবনা ভাবা হলেও তা উড়িয়ে দিয়ে রেকর্ড সংখ্যক প্রার্থীর নাম উচ্চারিত হচ্ছে কমিউনিটিতে। আর তাই জমজমাট একটি নির্বাচন অপেক্ষা করছে সামনে- এটা বলছেন অনেকেই।
বাংলাদেশ এসোসিয়েশন এর সংবিধানে সরাসরি ভোটে নির্বাচন করার কথা থাকলেও গত ২ সেশন ছিল সিলেকশন কমিটি। এ নিয়ে কমিউনিটি দু‘ভাগে বিভক্ত হয়ছে অনেক আগে থেকেই। বিগত কমিটির কার্যক্রম পর্যালোচনা করে অনেকেই বলছেন, এমন একজন সভাপতি প্রয়োজন, যিনি ইংল্যান্ড নয় স্পেনেই থাকবেন নিয়মিত। যাতে করে সভাপতির অবর্তমানে অন্য কেউ বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানার ব্যবহার করে কার্যক্রমকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে না পারেন।
যে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন প্রবাসীদের অধিকার আদায়ের প্রধান সংগঠন ছিল, সেই সংগঠনের অচলাবস্থার কারণে সাধারণ প্রবাসীদের যেন আর মুখ ফিরিয়ে নিতে না হয় নেতাদের কাছ থেকে।
প্রার্থী তালিকায় যাদের নাম উচ্চারিত হচ্ছে
দুই একজন প্রার্থী হবার ইচ্ছে সরাসরি প্রকাশ করলেও অনেকেই রয়েছেন নিজ এলাকার মুরব্বিদের মুখের দিকে তাকিয়ে। কেউ কেউ রয়েছেন নিজ এলাকার ভোটার এর হিসেব নিকেষে ব্যস্ত। সর্বশেষ জরিপে দেখা গেছে সভাপতি পদে একাধিক প্রার্থী ঘোষণা দিলেও শেষমেশ অনেকেই সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করতে পারেন। আবার এখন প্রার্থী থাকলেও শেষে প্রত্যাহার করে নেবেন অনেকেই, এমনও সম্ভাবনা রয়েছে।
সভাপতি পদে প্রার্থী হতে পারেন সংগঠনটির সদ্য প্রাক্তন সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী এনায়েতুল করিম তারেক। তবে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি কিছু জানাননি। তবে অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনকে আবারও বেগবান করতে হলে সংগঠনটির সাবেক সভাপতি বৃহত্তর সিলেটের আল মামুনকে আবারো দায়িত্ব নিতে হবে। তবে তা নির্ভর করছে মাদ্রিদে বসবাসরত সিলেটবাসীর মতামতের উপর।
অন্যদিকে, সভাপতি পদে প্রার্থী হতে পারেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন সাবেক সভাপতি ও স্পেন আওয়ামীলীগ নেতা এএসআই রবিন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক মিনহাজুল আলম মামুন, আওয়ামীলীগ নেতা ও ব্যবসায়ী দুলাল সাফা, স্পেন আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি বোরহান উদ্দিন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ইন স্পেনের সদ্য প্রাক্তন সহ সভাপতি চাঁদপুরের জাকির হোসেন প্রমুখ। তবে এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে চট্টগ্রাম ও সিলেট জেলার মধ্যেই মূল প্রতিদ্ধন্ধিতা হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
সভাপতি পদে সম্ভাব্য প্রার্থী মিনহাজুল আলম মামুন বলেন, সময়ই বলে দেবে করণীয় সিদ্ধান্ত। বৃহত্তর সিলেট থেকে প্রার্থী থাকবে এবং সেখানে আমরা একটি ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তে পৌঁছব। তবে এটা সত্য, প্রার্থী হলে ভোটারদের ম্যান্ডেট নিয়েই জয়ী হব ইনশআল্লাহ।
সভাপতি পদে একাধিক প্রার্থী হলেও সাধারন সম্পাদক পদে এখন পর্যন্ত নাম উচ্চারিত হচ্ছে সদ্য প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সুন্দর, গ্রেটার সিলেট এসোসিয়েশনের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক সিপার আহমদ, ব্রাম্মন বাড়িয়ার মহসিন আহমেদ। এ ছাড়াও আওয়ামীলীগ নেতা শেখ আব্দুর রহমান, বিএনপি নেতা আবু জাফর রাসেল, ব্যবসায়ী আল আমিন, হুমায়ুন কবির রিগ্যান, জেন্স সিপারসহ আরো অনেকেই বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নির্বাচন করার সম্ভবনা রয়েছে। তবে অনেক কিছুই নির্ভর করবে- ইলেকশন না সিলেকশন- তার ওপর।