এসবিএন ডেস্ক: বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ওটা আগে ঘুরুক, পৃথিবী পরিক্রম করুক, তারপর দেখা যাবে। যাই হোক এটারও মালিকানা চলে গেছে জানেন তো। স্যাটেলাইটের মালিকানাও চলে গেছে দুজন লোকের হাতে এবং সেখান থেকে আপনাকেও কিনে নিতে হবে।
১২ মে, শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত আলোচনা সভায় ফখরুল এসব কথা বলেন। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা, খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা-নিঃশর্ত মুক্তি এবং ডা. শামীউল আলম সুহানের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রতিবাদ সভাটির আয়োজন করে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, চুক্তি হচ্ছে অনেক। এই চুক্তি করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? যে চুক্তিই করেন না কেন আপনি, সেই চুক্তি তো জনগণের চুক্তি নয়। আমি এ বিষয়ে খুব বেশি কিছু বলব না।
জনগণের ভোটে নির্বাচিত না হয়ে কিভাবে সরকার অন্য দেশের সাথে চুক্তি করে তার বৈধ্যতা নিয়ে প্রশ্নও তুলেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভারতের সাথে পাঁচটি প্রতিরক্ষা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরে বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, অনেক চুক্তি হচ্ছে। এই চুক্তি করার অধিকারটা তাকে কে দিয়েছে? কারণ এই পার্লামেন্ট তো নির্বাচিত নয়। জনগণের পক্ষে যত চুক্তি করেন আপনি, সেই চুক্তি তো জনগণের চুক্তি নয়। সব চুক্তিগুলো আমরা দেখবো। যেমন মিয়ারমারের চুক্তি করেছে একটা লোকও যেতে পারেনি। যেটা আমার সবচেয়ে বেশি দরকার সেই তিস্তার পানি চুক্তি এখন পর্যন্ত হয় নাই। আজকে বছরের পর বছর ভারত তাদের এতো ভালো বন্ধু সেই চুক্তি হয়নি।
সরকারকে উদ্দেশ করে আলোচনার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরো বলেন, আজকে আলোচনা করুন। দেশনেত্রীকে মুক্তি দিন। তার সঙ্গে কথা বলুন এবং নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনে ব্যবস্থা করুন। এছাড়া নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় গুন্ডাবাহিনী ঠেকানোর জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েন করুন। যাতে করে নির্বাচনে মানুষ নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে এবং সঠিক উত্তর ও রায় পাওয়া যায়। তাইলে অবশ্যই দেশে গণতন্ত্রের সুবাতাস বইবে এবং মানুষ স্বস্তি ফিরে পাবে।
১২ মে, শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত আলোচনা সভায় ফখরুল এসব কথা বলেন। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা, খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা-নিঃশর্ত মুক্তি এবং ডা. শামীউল আলম সুহানের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রতিবাদ সভাটির আয়োজন করে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, চুক্তি হচ্ছে অনেক। এই চুক্তি করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? যে চুক্তিই করেন না কেন আপনি, সেই চুক্তি তো জনগণের চুক্তি নয়। আমি এ বিষয়ে খুব বেশি কিছু বলব না।
জনগণের ভোটে নির্বাচিত না হয়ে কিভাবে সরকার অন্য দেশের সাথে চুক্তি করে তার বৈধ্যতা নিয়ে প্রশ্নও তুলেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভারতের সাথে পাঁচটি প্রতিরক্ষা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরে বিষয়ের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, অনেক চুক্তি হচ্ছে। এই চুক্তি করার অধিকারটা তাকে কে দিয়েছে? কারণ এই পার্লামেন্ট তো নির্বাচিত নয়। জনগণের পক্ষে যত চুক্তি করেন আপনি, সেই চুক্তি তো জনগণের চুক্তি নয়। সব চুক্তিগুলো আমরা দেখবো। যেমন মিয়ারমারের চুক্তি করেছে একটা লোকও যেতে পারেনি। যেটা আমার সবচেয়ে বেশি দরকার সেই তিস্তার পানি চুক্তি এখন পর্যন্ত হয় নাই। আজকে বছরের পর বছর ভারত তাদের এতো ভালো বন্ধু সেই চুক্তি হয়নি।
সরকারকে উদ্দেশ করে আলোচনার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আরো বলেন, আজকে আলোচনা করুন। দেশনেত্রীকে মুক্তি দিন। তার সঙ্গে কথা বলুন এবং নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনে ব্যবস্থা করুন। এছাড়া নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় গুন্ডাবাহিনী ঠেকানোর জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েন করুন। যাতে করে নির্বাচনে মানুষ নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে এবং সঠিক উত্তর ও রায় পাওয়া যায়। তাইলে অবশ্যই দেশে গণতন্ত্রের সুবাতাস বইবে এবং মানুষ স্বস্তি ফিরে পাবে।