এসবিএন ডেস্ক: ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জামানত হারাতে যাচ্ছেন জামায়াতে ইসলামি বাংলাদেশের আমির এহসানুল মাহবুব জুবায়েরসহ ৫ প্রার্থী। জামানত টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ভোট পেতে ব্যর্থ হোন তারা। পাাঁচ প্রার্থীরা হলেন এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, ডা. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, আবু জাফর, বদরুজ্জামান সেলিম ও মো. এহছানুল হক তাহের। সূত্র: সিলেটটুডে টুয়েন্টি ফোর।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা-২০১০ এর ৪৪ বিধির ৩ উপবিধি অনুযায়ী ভোটগ্রহণ বা ভোট গণনা শেষ হওয়ার পর যদি দেখা যায় কোনও প্রার্থী প্রদত্ত ভোটের ৮ শতাংশ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন, তাহলে তার জামানত সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে। সেই হিসেবে মেয়র প্রার্থীদের জামানত টিকিয়ে রাখতে ২৪ হাজারের বেশি ভোট পেতে হবে। কিন্তু ৫ প্রার্থীর কেউই এ পরিমাণ ভোট পাননি।
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৩ লক্ষ ২১ হাজার ৭৩২ জন ভোটারের বিপরীতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ১ লক্ষ ৯৮ হাজার ৬শত ৫৭ জন। যা সিলেট নগরীর মোট ভোটারের ৬২ শতাংশ। সেই হিসেবে জামানত টিকিয়ে রাখতে প্রার্থীদের ১৬ হাজারের মত ভোট প্রয়োজন ছিল। কিন্তু ঘোষিত ফলে দেখা যায়- নাগরিক ফোরামের প্রার্থী মহানগর জামায়াতে ইসলামির আমির এহসানুল মাহবুব জুবায়ের টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৯ শত ৫৪ ভোট; ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী ডা. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন হাত পাখা প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ১ শত ৯৫ ভোট; সিপিবি-বাসদ মনোনীত প্রার্থী আবু জাফর মই প্রতীকে পেয়েছেন ৯ শত ভোট; নাগরিক কমিটির প্রার্থী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম বাসগাড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৫ শত ৮২ ভোট এবং সচেতন নাগরিক সমাজের প্রার্থী মো. এহছানুল হক তাহের হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ শত ৯২ ভোট। এছাড়া স্থগিত হওয়া দুটি কেন্দ্রের সবগুলো ভোট পেলেও এই পাঁচ প্রার্থীর কারোরই জামানত টিকিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে না।
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আওয়ামী লীগের প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের চেয়ে ৪ হাজার ৬২৬ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। দু‘টি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করায় নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি। স্থগিত হওয়া দুটি কেন্দ্রে ভোট আছে ৪৭৮৭ ভোট। ফলে স্থগিত দুটি কেন্দ্র ছাড়াই জয়ের সুভাষ পাচ্ছেন আরিফুল হক চৌধুরী। নির্বাচন কমিশন থেকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা শেষে আবুল মাল আব্দুল মুহিত কমপ্লেক্সে স্থাপিত নির্বাচন কমিশনের অস্থায়ী সার্ভার স্টেশনে হাজির হয়ে আরিফ বলেন, এই বিজয় আমার না, এই বিজয় মহানগরবাসীর, এই বিজয় গণতন্ত্রের। এই বিজয় সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। তিনি আরো বলেন, নানা ষড়যন্ত্র আর ব্যাপক সন্ত্রাসের পরও জনগন তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। অনেক বাধা বিপত্তির পরও জনগন প্রমাণ করেছে, সিলেটবাসী কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা-২০১০ এর ৪৪ বিধির ৩ উপবিধি অনুযায়ী ভোটগ্রহণ বা ভোট গণনা শেষ হওয়ার পর যদি দেখা যায় কোনও প্রার্থী প্রদত্ত ভোটের ৮ শতাংশ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন, তাহলে তার জামানত সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে। সেই হিসেবে মেয়র প্রার্থীদের জামানত টিকিয়ে রাখতে ২৪ হাজারের বেশি ভোট পেতে হবে। কিন্তু ৫ প্রার্থীর কেউই এ পরিমাণ ভোট পাননি।
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৩ লক্ষ ২১ হাজার ৭৩২ জন ভোটারের বিপরীতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ১ লক্ষ ৯৮ হাজার ৬শত ৫৭ জন। যা সিলেট নগরীর মোট ভোটারের ৬২ শতাংশ। সেই হিসেবে জামানত টিকিয়ে রাখতে প্রার্থীদের ১৬ হাজারের মত ভোট প্রয়োজন ছিল। কিন্তু ঘোষিত ফলে দেখা যায়- নাগরিক ফোরামের প্রার্থী মহানগর জামায়াতে ইসলামির আমির এহসানুল মাহবুব জুবায়ের টেবিল ঘড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৯ শত ৫৪ ভোট; ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী ডা. মো. মোয়াজ্জেম হোসেন হাত পাখা প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ১ শত ৯৫ ভোট; সিপিবি-বাসদ মনোনীত প্রার্থী আবু জাফর মই প্রতীকে পেয়েছেন ৯ শত ভোট; নাগরিক কমিটির প্রার্থী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম বাসগাড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৫ শত ৮২ ভোট এবং সচেতন নাগরিক সমাজের প্রার্থী মো. এহছানুল হক তাহের হরিণ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ শত ৯২ ভোট। এছাড়া স্থগিত হওয়া দুটি কেন্দ্রের সবগুলো ভোট পেলেও এই পাঁচ প্রার্থীর কারোরই জামানত টিকিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছে না।
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আওয়ামী লীগের প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের চেয়ে ৪ হাজার ৬২৬ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। দু‘টি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করায় নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়নি। স্থগিত হওয়া দুটি কেন্দ্রে ভোট আছে ৪৭৮৭ ভোট। ফলে স্থগিত দুটি কেন্দ্র ছাড়াই জয়ের সুভাষ পাচ্ছেন আরিফুল হক চৌধুরী। নির্বাচন কমিশন থেকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা শেষে আবুল মাল আব্দুল মুহিত কমপ্লেক্সে স্থাপিত নির্বাচন কমিশনের অস্থায়ী সার্ভার স্টেশনে হাজির হয়ে আরিফ বলেন, এই বিজয় আমার না, এই বিজয় মহানগরবাসীর, এই বিজয় গণতন্ত্রের। এই বিজয় সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। তিনি আরো বলেন, নানা ষড়যন্ত্র আর ব্যাপক সন্ত্রাসের পরও জনগন তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। অনেক বাধা বিপত্তির পরও জনগন প্রমাণ করেছে, সিলেটবাসী কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না।