কবির আল মাহমুদ : আনন্দ উৎসব সহযোগে স্পেনের মাদ্রিদ ও এর আশেপাশের শহরে বসবাসরত চট্টগ্রামবাসীদের নিয়ে ঈদ পুনর্মিলনী ও বার্ষিক বনভোজন “চাটগাঁইয়া পিকনিক” অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাদ্রিদের চট্টগ্রাম সমিতির উদ্যোগে ২৫ আগষ্ঠ, শনিবার সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে তৈরি স্পেনের ভ্যালেন্সিয়া অঞ্চলের কাস্তিয়্যান মারিনাদর সমুদ্র সৈকতে এ বনভোজন ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। স্পেনে প্রবাসী চট্টগ্রামবাসী ও তাদের পরিবারের প্রায় ২ শতাধিক সদস্যদের প্রাণবন্ত ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে এটি চট্টগ্রামবাসীর মিলনমেলা তথা এক খন্ড বাংলাদেশে পরিণত হয়।
অংশগ্রহণকারীরা মাদ্রিদের গ্লরিয়েতা এম্বাখাদোরেসে সমবেত হয়ে সকাল ৬ টায় ৪টি বাসযোগে রওনা হয়ে প্রায় ৫ ঘণ্টা পর ৪৫৫ কিলোমিটার দূরের গন্তব্যস্থলে পৌঁছান। ঈদ পুনর্মিলনী ও চাটগাঁইয়া পিকনিকে অংশগ্রণকারী সকলকে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানান চট্টগ্রাম সমিতি মাদ্রিদ , স্পেনের সভাপতি কাজী এনায়েতুল করিম তারেক। তিনি তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সকলকে ধন্যবাদ
জানিয়ে বলেন, প্রবাসী চট্টগ্রামবাসীর মধ্যে সেতু বন্ধনের উদ্দেশ্যে এই আয়োজন।
তিনি প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে বাংলাদেশের কৃষ্টি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে দেশ ও প্রবাসে দেশের কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ থাকার জন্য আহ্বান জানান। প্রবাসে ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করে প্রশান্তি নিতে এই সমুদ্র ভ্রমণ ও বনভোজনে উপস্থিত হয়েছিলেন দলমত-নির্বিশেষে অনেক প্রবাসী।
লং জার্নির সময় বাসে মাইক্রফোনের সাহায্যের সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন জাহিদুল আলম মাসুদ। গান, কৌতুক, রম্য ধাঁধাঁ পরিবেশন করে মাতিয়ে রাখেন শিল্পী লোকমান হাকিম, মোরশেদ আলম ও রমিজ উদ্দিন সরকার।
চট্টগ্রাম সমিতি মাদ্রিদ, স্পেনের সাধারন সম্পাদক সাঈদুল আলম মামুনের সঞ্চালনায় যাদের সরব উপস্থিতিতে এই মিলন মেলা মুখরিত হয়ে ওঠে তারা হলেন অ্যাসোসিয়েশন দে ভালিয়েন্তে বাংলার সভাপতি মোঃ ফজলে এলাহী,সাংগঠনিক সম্পাদক রমিজ উদ্দিন সরকার, গাজীপুর জেলা
অ্যাসোসিয়েশনের মোরশেদ আলম তাহের, চট্টগ্রাম সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী পারভেজ, আলাউদ্দীন বাবুল, বদরুল ইসলাম মিল্লাত, লোকমান হাকিম, সরোয়ার হোসেন, নারীনেত্রী তানিয়া সুলতানা ঝর্ণা, সেলিম আলম, এমআই আমিন প্রমুখ।
পিকনিকে নারী ও শিশুদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। অংশগ্রহণকারীরা সমুদ্র সৈকতে দুপুরের খাবার খান।হরেক পদের মুখরোচক বাঙালি খাবার খেয়ে সবাই তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে থাকেন। যারা রান্না করেছেন, তাদের ভূয়সী প্রশংসা করে ধন্যবাদ জানান। খাওয়া শেষে তারা লবণাক্ত পানিতে সাঁতার কেটে, হই হুল্লোড়, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সময় কাটান। দিনব্যাপী সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ ও বনভোজনের আনন্দ উপভোগ করতে করতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে। ফেরার সময় অংশগ্রহণকারীরা নিয়ম-শৃঙ্খলার ভূয়সী প্রশংসা করে আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।
অংশগ্রহণকারীরা মাদ্রিদের গ্লরিয়েতা এম্বাখাদোরেসে সমবেত হয়ে সকাল ৬ টায় ৪টি বাসযোগে রওনা হয়ে প্রায় ৫ ঘণ্টা পর ৪৫৫ কিলোমিটার দূরের গন্তব্যস্থলে পৌঁছান। ঈদ পুনর্মিলনী ও চাটগাঁইয়া পিকনিকে অংশগ্রণকারী সকলকে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানান চট্টগ্রাম সমিতি মাদ্রিদ , স্পেনের সভাপতি কাজী এনায়েতুল করিম তারেক। তিনি তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সকলকে ধন্যবাদ
জানিয়ে বলেন, প্রবাসী চট্টগ্রামবাসীর মধ্যে সেতু বন্ধনের উদ্দেশ্যে এই আয়োজন।
তিনি প্রবাসে বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মকে বাংলাদেশের কৃষ্টি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে দেশ ও প্রবাসে দেশের কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ থাকার জন্য আহ্বান জানান। প্রবাসে ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করে প্রশান্তি নিতে এই সমুদ্র ভ্রমণ ও বনভোজনে উপস্থিত হয়েছিলেন দলমত-নির্বিশেষে অনেক প্রবাসী।
লং জার্নির সময় বাসে মাইক্রফোনের সাহায্যের সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন জাহিদুল আলম মাসুদ। গান, কৌতুক, রম্য ধাঁধাঁ পরিবেশন করে মাতিয়ে রাখেন শিল্পী লোকমান হাকিম, মোরশেদ আলম ও রমিজ উদ্দিন সরকার।
চট্টগ্রাম সমিতি মাদ্রিদ, স্পেনের সাধারন সম্পাদক সাঈদুল আলম মামুনের সঞ্চালনায় যাদের সরব উপস্থিতিতে এই মিলন মেলা মুখরিত হয়ে ওঠে তারা হলেন অ্যাসোসিয়েশন দে ভালিয়েন্তে বাংলার সভাপতি মোঃ ফজলে এলাহী,সাংগঠনিক সম্পাদক রমিজ উদ্দিন সরকার, গাজীপুর জেলা
অ্যাসোসিয়েশনের মোরশেদ আলম তাহের, চট্টগ্রাম সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী পারভেজ, আলাউদ্দীন বাবুল, বদরুল ইসলাম মিল্লাত, লোকমান হাকিম, সরোয়ার হোসেন, নারীনেত্রী তানিয়া সুলতানা ঝর্ণা, সেলিম আলম, এমআই আমিন প্রমুখ।
পিকনিকে নারী ও শিশুদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। অংশগ্রহণকারীরা সমুদ্র সৈকতে দুপুরের খাবার খান।হরেক পদের মুখরোচক বাঙালি খাবার খেয়ে সবাই তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে থাকেন। যারা রান্না করেছেন, তাদের ভূয়সী প্রশংসা করে ধন্যবাদ জানান। খাওয়া শেষে তারা লবণাক্ত পানিতে সাঁতার কেটে, হই হুল্লোড়, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সময় কাটান। দিনব্যাপী সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ ও বনভোজনের আনন্দ উপভোগ করতে করতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসে। ফেরার সময় অংশগ্রহণকারীরা নিয়ম-শৃঙ্খলার ভূয়সী প্রশংসা করে আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।