এসবিএন ডেস্ক: ফুটবল আর পর্যটন নগরী বার্সেলোনায় সম্পন্ন হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মোবাইল ইভেন্ট ‘মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস’ এর ১৪তম আসর। বার্সেলোনার ফিরা গ্রাণ ভিয়া ও ফিরা মঞ্জুইকে ৪ দিনব্যাপী (২৫-২৮ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত এ মোবাইল কংগ্রেসে বিশ্বের নামকরা মোবাইল কোম্পানি তাদের বর্তমান ও ভবিষ্যত মোবাইল প্রযুক্তির বর্ণনা ও প্রদর্শন করে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এ কংগ্রেসে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তফা জব্বারের নেতৃত্বে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। বাংলাদেশ নিয়মিত এ কংগ্রেসে অংশগ্রহণ করলেও প্রথমবারের মতো এবারের মিনিষ্টেরিয়াল কনফারেন্সে কীনোট উপস্থাপন করেছে।
‘দিজ ইজ হুয়াট উই আর ওয়েটিং ফর’ বার্তা দিয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস’ শুরু হয়েছিল। ‘ইন্টেলিজেন্ট কানেক্টিভিটি’ থিমকে সামনে রেখে এবারের কংগ্রেসে প্রায় ১৯৮টি দেশের ১লক্ষ ৯ হাজরের উপর দর্শনার্থী সমবেত হয়েছিলেন বলে মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস এর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে। উচ্চ গতির ফাইভ জি নেটওয়ার্কসহ নতুন নতুন প্রযুক্তি কীভাবে নাগরিক জীবন ও ব্যবসাকে ইতিবাচক পরিবর্তন করবে- এ প্রসঙ্গ প্রাধান্য পায় এবারের কংগ্রেসে।
চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ ‘মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস’ এ প্রতিদিনই ছিল প্রাসঙ্গিক প্রযুক্তিবিষয়ক কনফারেন্স। এবারের কংগ্রেসের মিনিষ্টেরিয়াল কনফারেন্সে প্রথমবারের মতো কীনোট উপস্থাপন করেছে বাংলাদেশ। ২৬ ফেব্রুয়ারি ‘মোবাইল ইনফ্রাস্ট্রাকচার : ইজ ইউর পলিসি ফিট ফর পারপাস?’ শিরোনামে কীনোট উপস্থাপন করেন বাংলাদেশের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। ডিজিটাল টেকনোলজিকে ব্যবহার করে বাংলাদেশে যে উন্নয়নের ধারাগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে সেগুলো তিনি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন। ফাইভ জিতে যাবার জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি ছাড়াও বাংলাদেশের টেলিকমিউনিকেশনের উন্নয়ন, সফটওয়্যার সক্ষমতা নিয়েও আলোকপাত করেন মন্ত্রী।
প্রসঙ্গত: মোবাইল কংগ্রেসের রাজধানী হিসেবে বার্সেলোনা এখন বিশ্বময় পরিচিত। শহরটিতে ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিত মোবাইল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত বার্সেলোনায় এ মোবাইল কংগ্রেস হওয়ার কথা থাকলেও ২০১৫ সালে ফিরা বার্সেলোনার সঙ্গে এক চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তা বর্ধিত করা হয়েছে। চারদিনের এ মোবাইল কংগ্রেস ঘিরে প্রতিবছরই পর্যটকদের পদচারণায় বার্সেলোনা শহরের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। অন্য সবার মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাব পড়ে।
ছবি: এম লায়েবুর রহমান।
‘দিজ ইজ হুয়াট উই আর ওয়েটিং ফর’ বার্তা দিয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস’ শুরু হয়েছিল। ‘ইন্টেলিজেন্ট কানেক্টিভিটি’ থিমকে সামনে রেখে এবারের কংগ্রেসে প্রায় ১৯৮টি দেশের ১লক্ষ ৯ হাজরের উপর দর্শনার্থী সমবেত হয়েছিলেন বলে মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস এর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে। উচ্চ গতির ফাইভ জি নেটওয়ার্কসহ নতুন নতুন প্রযুক্তি কীভাবে নাগরিক জীবন ও ব্যবসাকে ইতিবাচক পরিবর্তন করবে- এ প্রসঙ্গ প্রাধান্য পায় এবারের কংগ্রেসে।
চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ ‘মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস’ এ প্রতিদিনই ছিল প্রাসঙ্গিক প্রযুক্তিবিষয়ক কনফারেন্স। এবারের কংগ্রেসের মিনিষ্টেরিয়াল কনফারেন্সে প্রথমবারের মতো কীনোট উপস্থাপন করেছে বাংলাদেশ। ২৬ ফেব্রুয়ারি ‘মোবাইল ইনফ্রাস্ট্রাকচার : ইজ ইউর পলিসি ফিট ফর পারপাস?’ শিরোনামে কীনোট উপস্থাপন করেন বাংলাদেশের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। ডিজিটাল টেকনোলজিকে ব্যবহার করে বাংলাদেশে যে উন্নয়নের ধারাগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে সেগুলো তিনি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন। ফাইভ জিতে যাবার জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি ছাড়াও বাংলাদেশের টেলিকমিউনিকেশনের উন্নয়ন, সফটওয়্যার সক্ষমতা নিয়েও আলোকপাত করেন মন্ত্রী।
প্রসঙ্গত: মোবাইল কংগ্রেসের রাজধানী হিসেবে বার্সেলোনা এখন বিশ্বময় পরিচিত। শহরটিতে ২০০৬ সাল থেকে নিয়মিত মোবাইল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত বার্সেলোনায় এ মোবাইল কংগ্রেস হওয়ার কথা থাকলেও ২০১৫ সালে ফিরা বার্সেলোনার সঙ্গে এক চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তা বর্ধিত করা হয়েছে। চারদিনের এ মোবাইল কংগ্রেস ঘিরে প্রতিবছরই পর্যটকদের পদচারণায় বার্সেলোনা শহরের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। অন্য সবার মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাব পড়ে।
ছবি: এম লায়েবুর রহমান।