সাহাদুল সুহেদ : আন্তর্জাতিক ট্যুরিজম সেক্টরে ‘গ্লোবাল মিটিং পয়েন্ট’ হিসেবে খ্যাত ‘ফিতুর’-এ এবছর অংশগ্রহণ করছে না বাংলাদেশ। স্পেনের ‘ফেরিয়া দে মাদ্রিদ’ আন্তর্জাতিক ভেন্যুতে ২২ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে ‘ফিতুর’ নামে আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলার ৪০তম আসর। চলবে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত। ১৯৮০ সাল থেকে প্রতিবছর স্পেনের মাদ্রিদে ‘ফিতুর’ অনুষ্ঠিত হলেও বাংলাদেশ মাত্র চারবার এ মেলায় অংশগ্রহণ করে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লক্ষাধিক দর্শনার্থীর কাছে নিজেদের দেশের পর্যটন শিল্পকে পরিচয় কিংবা পৌঁছে দেয়ার সুযোগ নিতে প্রতিবছরই ‘ফিতুর’ এ অংশগ্রহণ করে শতাধিক দেশের পর্যটন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। ‘ফিতুর ২০২০’-এ বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার, ভারত এর পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়া থেকে পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, মালদ্বীপ অংশগ্রহণ করছে। স্পেনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে শেষ বার ‘ফিতুর’-এ অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ।
২০১৯ সালে পর্যটন মেলা ‘ফিতুর’-এ ১৬৫টি দেশ/রিজিওনের ১০ হাজার ৪৮৭টি কোম্পানির ১ লাখ ৪২ হাজার ৬৪২ জন অংশগ্রহণকারীর পাশাপাশি ১ লাখ ১০ হাজার ৮৪৮জন সাধারণ দর্শনার্থী উপস্থিত ছিলেন। এবারের মেলায়ও আশাব্যাঞ্জক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে বলে ‘ফিতুর’ তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে। ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত বিশ্বের ১৬০টি দেশের পর্যটন শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১১ হাজার প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে। ট্যুর অপারেটর, পর্যটনবিষয়ক গবেষক, সাংবাদিক ও দর্শনার্থীর সংখ্যা আড়াই লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে ফিতুর এর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে।
‘ফিতুর’ এর ওয়েবসাইট থেকে আরো জানা গেছে, ৫দিনে একই ভেন্যু থেকে পর্যটন সংশ্লিষ্ট বিশ্বের বাণিজ্যিক তথ্য পাওয়া, পর্যটকদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং সৃষ্টি করা, পর্যটন পণ্যের বৈশিষ্ট বিশ্লেষণ ও তুলনা, শিল্প বিবর্তন এবং প্রবণতা সম্পর্কিত তথ্যগুলির উৎস হিসেবে ‘ফিতুর’ আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলাটি কাজ করবে। এ মেলায় প্রতিদিন থাকবে পর্যটন সংশ্লিষ্ট সেমিনার। মেলার শেষ দু’দিন সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য প্রবেশ উন্মুক্ত থাকবে।
আন্তর্জাতিক এ পর্যটন মেলা ‘ফিতুর’-এ বাংলাদেশ ২০১২, ২০১৩, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে অংশগ্রহণ করেছিল।
পর্যটন শিল্পে বিশ্বব্যাপী ‘ফিতুর’ এর গুরুত্ব থাকলেও এ মেলায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ অনিয়মিত। এ প্রসঙ্গে স্পেনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করা হলে দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর রেদোয়ান আহমেদ বলেন, আমি দূতাবাসে নতুন এসেছি। এবছর আর সম্ভব হবে না। তবে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে আগামী ২০২১ সালের ‘ফিতুর’-এ যাতে বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে, সে চেষ্টা আমরা করবো।
মাদ্রিদের এ আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলায় প্রতি বছর বাংলাদেশের অংশগ্রহণ খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন স্পেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও। স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি বনি হায়দার মান্না বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পর্যটন খাতকে কাজে লাগিয়ে অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করছে। বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পে অমিত সম্ভাবনাময় দেশ এবং পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে আমাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানগুলোই যথেষ্ট। এগুলো ‘ফিতুর’ এর মতো আন্তর্জাতিক আসরে অংশগ্রহণ করে দর্শনার্থীদের কাছে তুলে ধরলে আমাদের দেশে পর্যটকরা ভিড় জমাবেন।
ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম নাজু বলেন, যেহেতু মাদ্রিদে বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রধান অফিস অবস্থিত। সেহেতু নিয়মিত ‘ফিতুর’ এ অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশের সাথে বিশ্ব পর্যটন সংস্থাটির সুসম্পর্ক যেমন সৃষ্টি হবে, তেমনি বাংলাদেশকে হাজার হাজার ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে তুলে ধরা যাবে সহজে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লক্ষাধিক দর্শনার্থীর কাছে নিজেদের দেশের পর্যটন শিল্পকে পরিচয় কিংবা পৌঁছে দেয়ার সুযোগ নিতে প্রতিবছরই ‘ফিতুর’ এ অংশগ্রহণ করে শতাধিক দেশের পর্যটন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। ‘ফিতুর ২০২০’-এ বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার, ভারত এর পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়া থেকে পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, মালদ্বীপ অংশগ্রহণ করছে। স্পেনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে শেষ বার ‘ফিতুর’-এ অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ।
‘ফিতুর ২০১৮’ এ ছিলো বাংলাদেশের একটি প্যাভিলিয়ন। - ফাইল ফটো। |
‘ফিতুর’ এর ওয়েবসাইট থেকে আরো জানা গেছে, ৫দিনে একই ভেন্যু থেকে পর্যটন সংশ্লিষ্ট বিশ্বের বাণিজ্যিক তথ্য পাওয়া, পর্যটকদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং সৃষ্টি করা, পর্যটন পণ্যের বৈশিষ্ট বিশ্লেষণ ও তুলনা, শিল্প বিবর্তন এবং প্রবণতা সম্পর্কিত তথ্যগুলির উৎস হিসেবে ‘ফিতুর’ আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলাটি কাজ করবে। এ মেলায় প্রতিদিন থাকবে পর্যটন সংশ্লিষ্ট সেমিনার। মেলার শেষ দু’দিন সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য প্রবেশ উন্মুক্ত থাকবে।
আন্তর্জাতিক এ পর্যটন মেলা ‘ফিতুর’-এ বাংলাদেশ ২০১২, ২০১৩, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে অংশগ্রহণ করেছিল।
‘ফিতুর ২০১৮’ এ ছিলো বাংলাদেশের একটি প্যাভিলিয়ন। - ফাইল ফটো। |
পর্যটন শিল্পে বিশ্বব্যাপী ‘ফিতুর’ এর গুরুত্ব থাকলেও এ মেলায় বাংলাদেশের অংশগ্রহণ অনিয়মিত। এ প্রসঙ্গে স্পেনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করা হলে দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর রেদোয়ান আহমেদ বলেন, আমি দূতাবাসে নতুন এসেছি। এবছর আর সম্ভব হবে না। তবে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে আগামী ২০২১ সালের ‘ফিতুর’-এ যাতে বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে, সে চেষ্টা আমরা করবো।
মাদ্রিদের এ আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলায় প্রতি বছর বাংলাদেশের অংশগ্রহণ খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন স্পেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও। স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি বনি হায়দার মান্না বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পর্যটন খাতকে কাজে লাগিয়ে অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করছে। বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পে অমিত সম্ভাবনাময় দেশ এবং পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে আমাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থানগুলোই যথেষ্ট। এগুলো ‘ফিতুর’ এর মতো আন্তর্জাতিক আসরে অংশগ্রহণ করে দর্শনার্থীদের কাছে তুলে ধরলে আমাদের দেশে পর্যটকরা ভিড় জমাবেন।
ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম নাজু বলেন, যেহেতু মাদ্রিদে বিশ্ব পর্যটন সংস্থার প্রধান অফিস অবস্থিত। সেহেতু নিয়মিত ‘ফিতুর’ এ অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশের সাথে বিশ্ব পর্যটন সংস্থাটির সুসম্পর্ক যেমন সৃষ্টি হবে, তেমনি বাংলাদেশকে হাজার হাজার ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে তুলে ধরা যাবে সহজে।