এসবিএন ডেস্ক. কলকাতার আকাশসামীয় বড় ধরনের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে ঢাকা থেকে আমেরিকাগামী বাংলাদেশের একটি যাত্রীবাহী বিমান। কলকাতার আকাশসীমায় সৌদি আরবের অপর একটি বিমানের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের কয়েক সেকেন্ড আগে কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল থেকে সর্তকবার্তা দেওয়া হয়। এতে রক্ষা পায় যাত্রীবাহী দুটি বিমানের ৫৩৮ জন যাত্রীর প্রাণ। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এই খবর নিশ্চিত করেছে কলকাতার বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ।
কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কট্রোল রুম থেকে জানানো হয়েছে, আজ সোমবার ভারতীয় সময় সকাল ৭টার দিকে কলকাতার আকাশসীমায় মুখোমুখি সংঘর্ষ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায় বিমান দুটি। এই ঘটনায় সৌদি আরবের বিমানচালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ সৌদি আরবের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলকে জানানো হয়েছে। একটি তদন্ত কমিটিও কলকাতায় গঠন করা হয়েছে। কট্রোল রুম থেকে আরো জানানো হয়, গোটা ঘটনায় সৌদি আরবের বিমানচালকের দায় বলে কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বা এআইটিসি কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে। ভারতের রারানসী থেকে বঙ্গপসাগর পর্যন্ত কলকাতা এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোর রুমের আকাশসীমা। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের নির্দেশ আমান্য করেছেন সৌদি আরবের বিমানচালক। বারবার সর্তক করা হলেও এই সরল রেখায় পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব-দিকে অগ্রসর হচ্ছিল সৌদির বিমান। অন্যদিকে বাংলাদেশের বিমান তার নির্দিষ্টপথ মেনে পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। একই আকাশ রেখায় দুটি বিমান মুখোমুখি এগুতে দেখে কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম বার বার সৌদি বিমানচালককে বাংলাদেশি বিমানের থেকে নিচের আকাশ রেখায় বিমান চালানোর নির্দেশ দেয়। কিন্তু সেই নির্দেশ অমান্য করেই এগুতে থাকে সৌদির বিমান। এক পর্যায় দুটি বিমান প্রায় মুখোমুখি হয়ে যায়। তখন আচমকা বাংলাদেশ বিমানের চেয়ে কয়েক শ মিটার নিচে নামিয়ে দেন সৌদির বিমানচালক। এই ঘটনার পর সৌদির বিমানচালকের কাছে বেখালি বিমান চালানোর অভিযোগে কৈফিয়ত চায় কলকাতার বিমান বন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল। যদিও বিমান চালক আজ সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোন উত্তর দেননি বলে জানা গিয়েছে।
কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কট্রোল রুম থেকে জানানো হয়েছে, আজ সোমবার ভারতীয় সময় সকাল ৭টার দিকে কলকাতার আকাশসীমায় মুখোমুখি সংঘর্ষ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পায় বিমান দুটি। এই ঘটনায় সৌদি আরবের বিমানচালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ সৌদি আরবের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলকে জানানো হয়েছে। একটি তদন্ত কমিটিও কলকাতায় গঠন করা হয়েছে। কট্রোল রুম থেকে আরো জানানো হয়, গোটা ঘটনায় সৌদি আরবের বিমানচালকের দায় বলে কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বা এআইটিসি কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে। ভারতের রারানসী থেকে বঙ্গপসাগর পর্যন্ত কলকাতা এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোর রুমের আকাশসীমা। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের নির্দেশ আমান্য করেছেন সৌদি আরবের বিমানচালক। বারবার সর্তক করা হলেও এই সরল রেখায় পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব-দিকে অগ্রসর হচ্ছিল সৌদির বিমান। অন্যদিকে বাংলাদেশের বিমান তার নির্দিষ্টপথ মেনে পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। একই আকাশ রেখায় দুটি বিমান মুখোমুখি এগুতে দেখে কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম বার বার সৌদি বিমানচালককে বাংলাদেশি বিমানের থেকে নিচের আকাশ রেখায় বিমান চালানোর নির্দেশ দেয়। কিন্তু সেই নির্দেশ অমান্য করেই এগুতে থাকে সৌদির বিমান। এক পর্যায় দুটি বিমান প্রায় মুখোমুখি হয়ে যায়। তখন আচমকা বাংলাদেশ বিমানের চেয়ে কয়েক শ মিটার নিচে নামিয়ে দেন সৌদির বিমানচালক। এই ঘটনার পর সৌদির বিমানচালকের কাছে বেখালি বিমান চালানোর অভিযোগে কৈফিয়ত চায় কলকাতার বিমান বন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল। যদিও বিমান চালক আজ সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোন উত্তর দেননি বলে জানা গিয়েছে।