সংযুক্ত
আরব আমিরাতের বিভিন্ন কারাগারে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ১৯ জনসহ ১ হাজার ১৯
বাংলাদেশী বন্দি রয়েছেন। মঙ্গলবার সচিবালয়ে এ তথ্য জানিয়ে স্বরাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য
আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সাজাপ্রাপ্ত
আসামি হস্তান্তরে চুক্তি হয়েছে। তাদের কীভাবে দেশে ফিরিয়ে আনা যায়, তা
নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। খবর বিডিনিউজের। আসাদুজ্জামান খান কামাল
বলেন, সোমবার দুবাইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে সাজাপ্রাপ্ত
আসামি স্থানান্তর ও নিরাপত্তা সহযোগিতাসহ তিনটি চুক্তি সই হয়েছে। তিনি
জানান, আমিরাত আগে নিয়মিত বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিলেও ২০১২ সালের
সেপ্টেম্বর থেকে হঠাৎ বন্ধ করে দেয়। সেখানে বাংলাদেশীদের বিভিন্ন অপরাধমূলক
কাজে জড়িয়ে পড়ার হার বেড়ে যাওয়া এ সিদ্ধান্তের অন্যতম কারণ বলে ধারণা করা
হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রম বাজার। ১ কোটিরও
কম জনসংখ্যার এদেশে কাজ করছেন ১০ লাখের বেশি বাংলাদেশী। স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন,
সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্থানান্তর চুক্তির আওতায় উভয় দেশ আলোচনার মাধ্যমে আসামি
হন্তান্তর করতে পারবে। অন্যান্য দেশের সঙ্গে যে ধরনের চুক্তি আছে,
এক্ষেত্রেও সেভাবেই হয়েছে। এটি একটি মানবিক চুক্তি, উভয় দেশের স্বার্থই
রক্ষিত হবে। মন্ত্রিসভার অনুসমর্থনের মাধ্যমে ৩০ দিনের মধ্যে এ চুক্তি
বাস্তবায়ন করা যাবে বলেও জানান তিনি।
- See more at: http://www.alokitobangladesh.com/first-page/2014/10/29/104207#sthash.aKQMt5VA.dpuf
সংযুক্ত
আরব আমিরাতের বিভিন্ন কারাগারে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত ১৯ জনসহ ১ হাজার ১৯
বাংলাদেশী বন্দি রয়েছেন। মঙ্গলবার সচিবালয়ে এ তথ্য জানিয়ে স্বরাষ্ট্র
প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য
আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সাজাপ্রাপ্ত
আসামি হস্তান্তরে চুক্তি হয়েছে। তাদের কীভাবে দেশে ফিরিয়ে আনা যায়, তা
নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। খবর বিডিনিউজের। আসাদুজ্জামান খান কামাল
বলেন, সোমবার দুবাইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে সাজাপ্রাপ্ত
আসামি স্থানান্তর ও নিরাপত্তা সহযোগিতাসহ তিনটি চুক্তি সই হয়েছে। তিনি
জানান, আমিরাত আগে নিয়মিত বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিলেও ২০১২ সালের
সেপ্টেম্বর থেকে হঠাৎ বন্ধ করে দেয়। সেখানে বাংলাদেশীদের বিভিন্ন অপরাধমূলক
কাজে জড়িয়ে পড়ার হার বেড়ে যাওয়া এ সিদ্ধান্তের অন্যতম কারণ বলে ধারণা করা
হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রম বাজার। ১ কোটিরও
কম জনসংখ্যার এদেশে কাজ করছেন ১০ লাখের বেশি বাংলাদেশী। স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন,
সাজাপ্রাপ্ত আসামি স্থানান্তর চুক্তির আওতায় উভয় দেশ আলোচনার মাধ্যমে আসামি
হন্তান্তর করতে পারবে। অন্যান্য দেশের সঙ্গে যে ধরনের চুক্তি আছে,
এক্ষেত্রেও সেভাবেই হয়েছে। এটি একটি মানবিক চুক্তি, উভয় দেশের স্বার্থই
রক্ষিত হবে। মন্ত্রিসভার অনুসমর্থনের মাধ্যমে ৩০ দিনের মধ্যে এ চুক্তি
বাস্তবায়ন করা যাবে বলেও জানান তিনি।
- See more at: http://www.alokitobangladesh.com/first-page/2014/10/29/104207#sthash.aKQMt5VA.dpuf
