Latest News

Showing posts with label ইউরোপ. Show all posts
Showing posts with label ইউরোপ. Show all posts

মুসলিম অধ্যুসিত স্পেনের ইতিহাস

এসবিএন ডেস্ক .স্পেনের আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত হবার পথ ইউরোপের অন্যান্য অংশের তুলনায় বহু দিক থেকে আলাদা। ইউরোপের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় অবস্থিত রাষ্ট্রটি ভৌগোলিকভাবে স্তুপ পর্বত এবং সাগরের মাধ্যমে ইউরোপের অন্যান্য অংশ থেকে খানিকটা বিচ্ছিন্ন, ফলে ইউরোপের সাংস্কৃতিক উন্নতির সাথে স্পেনের খানিকটা দূরত্ব সবসময়ই অনুমিত ছিল। ১৮শ শতকের শেষ দিকে যুক্তরাজ্যে যে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়, তা ধীরে ধীরে স্পেনে এসে পৌঁছায়। বিংশ শতাব্দীতে ভয়াবহ স্পেনীয় গৃহযুদ্ধ (১৯৩৬-১৯৩৯) এবং তৎপরবর্তী ফ্রান্সিস্কো ফ্রাংকোর একনায়কতন্ত্র স্পেনকে সমৃদ্ধ, গণতন্ত্রী ও আধুনিক ইউরোপের কাছ থেকে খানিকটা দূরে ঠেলে দেয়।
তবে ইতিহাসের বেশির ভাগ সময়ই স্পেন ছিল বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনার মিলনস্থল। স্পেনের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত জিব্রাল্টার প্রণালীর মাধ্যমে সহজেই স্পেন ও আফ্রিকার মধ্যে যাতায়াত সম্ভব। আইবেরীয় উপদ্বীপের বহু সমুদ্রবন্দর সমুদ্রগামী ভূমধ্যসাগরীয় লোকদেরকে সেখানে নেমে প্রাকৃতিক সম্পদ খোঁজার সুযোগ করে দেয়। স্পেনের সবচেয়ে প্রাচীন লিখিত ইতিহাসেও সেখানে বিভিন্ন অভিবাসী জাতির বসতি স্থাপনের দীর্ঘ ধারা ও সাংস্কৃতিক মিলনের কথা লেখা আছে। প্রাগৈতিহাসিক পর্যায়ে স্পেনে আইবেরীয় জাতির লোকেরা বাস করত। খ্রিস্টপূর্ব ৮ম শতকে কেল্টীয় ও ফিনিসীয়রা এখানে বসতি স্থাপন করে। ফিনিসীয়রা আইবেরীয় উপদ্বীপকে স্পান (লুকানো বা দূরবর্তী দেশ) বলে ডাকত। সেখান থেকেই স্পেনের নাম হিস্পানিয়া হয়েছে। কেল্টীয় ও ফিনিসীয়দের পর এখানে গ্রিক, কার্থেজীয় এবং সবশেষে রোমানদের পদার্পণ ঘটে। রোমানদের এই গোটা উপদ্বীপ দখল করতে প্রায় ২০০ বছর লেগে যায়; শেষ পর্যন্ত খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে এসে তাদের স্পেন বিজয় সম্পূর্ণ হয়।
রোমান সাম্রাজ্যের অংশ হিসেবে স্পেনের অধিকাংশ জনগণ খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত হয় এবং লাতিন ভাষার বিভিন্ন প্রাকৃত ভাষায় কথা বলা শুরু করে। রোমানদের পরে জার্মানীয় গোত্রের লোকেরাও উত্তর দিক থেকে ৫ম শতকে স্পেনে প্রবেশ করে। এদের মধ্যে ভ্যান্ডাল গোত্রের লোকেরা স্পেন পার হয়ে আফ্রিকায় চলে যায় এবং সেখানেই বসতি স্থাপন করে। অন্যদিকে ভিজিগথেরা স্পেনে থেকে যায় এবং স্পেনে নিজস্ব রাজ্য স্থাপন করে। ভিজিগথের অভিজাত শ্রেণীর মধ্যে অন্তর্কোন্দলের কারণে রাজত্বের নিয়ন্ত্রণ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ৭১১ সালে স্পেন আবার বহিরাক্রমণের শিকার হয়। এবারে আফ্রিকা থেকে মুসলমানেরা স্পেন আক্রমণ করে। মুসলমানেরা বহু শতাব্দী ধরে আইবেরীয় উপদ্বীপের বেশির ভাগ অংশ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়। স্পেনের মুসলিম সংস্কৃতি ১০ম শতকে এসে উন্নতির শিখরে আরোহণ করে। স্পেনের মুসলিম শাসকেরা দেশটিতে নতুন শস্য প্রবর্তন করেন ও দক্ষ সেচ ব্যবস্থা চালু করেন। ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধি পায় এবং গণিত, চিকিৎসা ও দর্শনের প্রসার ঘটে।
১০ম শতকের পর স্পেনে মুসলিম শাসনের অবনতি ঘটে। উত্তর স্পেনের খ্রিস্টান রাজ্যগুলি ইউরোপ মহাদেশ থেকে অভিবাসী গ্রহণ করে শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং ধীরে ধীরে দক্ষিণে অগ্রসর হয়ে উপদ্বীপটি নিয়ন্ত্রণে নেয়। ১৪৯২ সালে স্পেনের শেষ মুসলিম রাজ্য গ্রানাডা দখলের মধ্য দিয়ে এই প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটে। এই খ্রিস্টান রাজ্যগুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল কাস্তিল, আরাগন এবং পর্তুগাল। এদের মধ্যে কাস্তিল ছিল সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী। মধ্যযুগে এই কাস্তিল রাজ্য ছিল ক্যাথলিক, কাস্তিলীয়ভাষী স্পেনের প্রাণকেন্দ্র।
১৫শ শতকের শেষ নাগাদ স্পেনে বিদেশীদের অভিবাসন শেষ হয়ে যায়, কিন্তু মিলনস্থল হিসেবে স্পেনের গুরুত্ব বজায় থাকে। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও উত্তর ইউরোপের মধ্যে সামুদ্রিক বাণিজ্যের মধ্যস্থল হিসেবে স্পেন একটি সুবিধাজনক অবস্থানে অবস্থিত ছিল। ১৫শ শতকের শেষ দিকে স্পেনের অধীনস্থ নাবিকেরা সমুদ্র অভিযানে বেরিয়ে পড়েন এবং আমেরিকা মহাদেশ আবিস্কার করেন। তারা সেখানে প্রচুর রূপা আবিস্কার করেন। আমেরিকা থেকে আনা রূপা ইউরোপের সম্প্রসারণশীল বিশ্ব বাণিজ্যের কেন্দ্রে স্পেনকে স্থাপন করে। একই সময় রাজবংশগুলির মধ্যে বিবাহ এবং কূটনীতির সুবাদে স্পেন এক বিরাট ইউরোপীয় সাম্রাজ্যে নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করে। উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা এবং ইউরোপ মহাদেশে বিস্তৃত স্পেনের সাম্রাজ্য ১৯শ শতকের শুরু পর্যন্ত টিকে থাকে। ফরাসি বিপ্লব (১৭৮৯-১৭৯৯) এবং নেপোলিয়নীয় যুদ্ধগুলির (১৭৯৯-১৮১৫) পর স্পেনের সাম্রাজ্য বিলীন হয়ে যায়।
১৯শ শতকের পুরোটা জুড়েই স্পেনীয়রা তাদের সরকারের গঠন এবং রাজনীতিতে জনসাধারণের অংশগ্রহণ নিয়ে সংঘাতে লিপ্ত হয়। এই সময় স্পেন ধীরে ধীরে শিল্প বিপ্লবের অংশীদার হয় এবং সম্প্রসারমান অর্থনীতি নতুন নতুন রাজনৈতিক শক্তির সৃষ্টি করে। তা সত্ত্বেও একক কোন রাজনৈতিক দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি। অনেক স্পেনীয় এই নৈরাজ্যের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সামরিক বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করে এবং এর ফলে সেটিও একটি রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়।
বিংশ শতাব্দীর শুরুতে স্পেনের সরকার কাগজেকলমে গণতান্ত্রিক হলেও আসলে একটি বিশেষ শ্রেণীর হাতে স্পেনের রাজনৈতিক ক্ষমতা কুক্ষিগত ছিল। রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ক্রমে সংঘর্ষ ও নৈরাজ্য ছড়িয়ে পড়ে। ১৯২৩ সালে জেনারেল মিগেল প্রিমো দে রিবেরা নিজেকে একনায়ক ঘোষণা করেন। ১৯৩০-এর দশকের শুরুতে দ্বিতীয় স্পেনীয় প্রজাতন্ত্রে গণতন্ত্র নিয়ে আবার পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু হয় এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ গণতান্ত্রিক সংস্কারকাজ বিস্ময়কর দ্রুততায় সম্পন্ন হয়। কিন্তু ১৯৩৬-১৯৩৯ সালের স্পেনীয় গৃহযুদ্ধের কারণে এ সবকিছু চাপা পড়ে যায়। এই যুদ্ধের কারণে স্পেন প্রায় ৫ লক্ষ প্রাণ হারায়, দেশটির অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ঘটে, বহু লোক উদ্বাস্তু হয়। যুদ্ধশেষে সামরিক জেনারেল ফ্রান্সিস ফ্রাংকো একনায়ক হিসেবে পরবর্তী ৩৬ বছর ধর স্পেন শাসন করেন। ১৯৭৫ সালে ফ্রাংকোর মৃত্যুর পর স্পেন আধুনিক, গণতান্ত্রিক, গতিশীল একটি ইউরোপীয় জাতি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠার প্রয়াস পায় এবং একটি ধনী, নগরায়িত, শিল্পোন্নত ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ২১শ শতক শুরু করে।
 তথ্য গুলো উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে ।

স্পেনের নতুন রাজা

এসবিএন অনলাইন ডেস্ক . ফিলিপ দে বর্বোন আনুষ্ঠানিকভাবে স্পেনের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছেন।
সম্প্রতি ফেলিপের বাবা হুয়ান কার্লোস সিংহাসন ত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করার পর বার্বোনের রাজা হওয়াটা ছিল সময়ের ব্যাপার।
বুধবার দিনের প্রথমভাগে ৭৬ বছর বয়সী বিদায়ী রাজা কার্লোস উত্তরাধিকারী ছেলে বর্বোনের কাছে দায়িত্ব দিয়ে সরে দাঁড়ানোর আইনে সই করেন।
মাদ্রিদের রাজকীয় প্রাসাদে ছোট্ট আনুষ্ঠানিকতার মধ্যদিয়ে রাজার পালাবদল সম্পন্ন হয়।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজোয়ও ওই আইনে সই করেন।
নতুন রাজা ষষ্ঠ ফেলিপহিসেবে রাজত্ব পরিচালনা করবেন।বৃহস্পতিবার দেশটির সংসদের অধিবেশন শুরুর আগে নিম্নকক্ষ ও সিনেটের প্রায় ৭শপ্রতিনিধি, পুরো মন্ত্রিসভা এবং শতাধিক বিশেষ অতিথির উপস্থিতিতে তাকে রাজা ঘোষণা করা হবে।
আর এরপরই ৪৬ বছর বয়সী বর্বোন (ষষ্ঠ ফেলিপ) রাজা হিসেবে তার প্রথম ভাষণ দেবেন।
রাজা ষষ্ঠ ফেলিপ ও রাণী লেতিজিয়ার বড় মেয়ে লেওনোর স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হয়ে যাবেন।
হুয়ান কার্লোস ১৯৭৫ সালের ২২ নভেম্বর সিংহাসনে আরোহণ করেছিলেন। ৪০ বছর দায়িত্ব পালন শেষে তিনি সম্প্রতি সিংহাসন ত্যাগ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।
৭৬ বছর বয়সী হুয়ান কার্লোস একসময় অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ১৯৭০ এর দশকে ফ্রান্সিসকো ফ্রাঙ্কোর একনায়কতন্ত্র অবসানের পর তিনি স্পেনকে সহজ প্রক্রিয়ায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উন্নীত করার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।
কয়েক বছরের মধ্যে সাবেক রাজা কার্লোসের দেহে বেশ কয়েকটি অস্ত্রোপচার হয়। আর এসব কারণে তার স্বাস্থ্যের অবণতি ঘটে, এ কারণেও তিনি সিংহাসন ছেড়ে দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

বান কি-মুনের উত্তরসূরী হওয়ার ইচ্ছে নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

অনলাইন  : নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্ক জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি-মুনের উত্তরসূরী হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন হেলেন ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ছিলেনহেলেন ক্লার্ক বর্তমানে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন২০১৬ সালে জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে বান কি-মুনের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে
বান কি-মুনের উত্তরসূরী হতে চান কিনা দেশটির সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন সকল শীর্ষ পদে নারীদের দায়িত্ব পালনের সময় এসেছে তবে ৬৪ বছর বয়সী হেলেন পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কিনা তা জানাতে অস্বীকার করেনতিনি জানান, এখনো ব্যাপারে কোনো কিছু ভেবে দেখার সময় আসেনি এবং তিনি যে দায়িত্বে আছেন তাই পালনেই মনযোগী হতে চান
২০১১ সালে ১৯২ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ বান কি-মুনকে দ্বিতীয়বারের মতো মহাসচিব নির্বাচিত করে পদে আর কেউ তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি

ন্যাশনাল ক্রিকেট লীগে বড জয় দিয়ে শুরু লন্ডন টাইগার্সের

ইউকেবিডি ডেস্ক :: ব্যাপক উত্সাহ আর উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে গত রবিবার শুরু হলো ন্যাশনাল ক্রিকেট লীগ, লন্ডন। প্রথম খেলায় লন্ডন এর শক্তিশালী ক্লাব লন্ডন টাইগার্স গতবারের রানার আপ ডায়মন্ড ক্রিকেট ক্লাবকে ৫২ রানে পরাজিত করে। টসে জিতে ফিল্ডিং এ নেমে শুরুটা ভালই ছিল ডায়মন্ড ক্রিকেট ক্লাবের। দিনের প্রথম বল এই তারা ফিরিয়ে দেয় লন্ডন টাইগার্স এর মালয়েশিয়ান ওপেনের ফারিসকে। তিন নম্বরে খেলতে নামা বেলাল এবং ওপর ওপেনার তামিম সাচ্ছন্দের সাথে খেলতে থাকলেও ৩০ রানের মাথায় বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন বেলাল। এরপর মাহবুব-তামিম দৃঢ়তার সাথে প্রতিপক্ষের বোলারদের মোকাবেলা করতে থাকেন এবং ৭০ রানের পার্টনারশীপ গড়ে তোলেন। ব্যক্তিগত ৩৫ রানের মাথায় মাহবুব আউট হলেউ ৫ নম্বরে খেলতে নামা খালেদ চমত্কার বাটিং শৈলী দেখিয়ে ৯২ রানের জুটি গড়েন তামিম এর সাথে। দলীয় ১৯৩ রানের মাথায় ৩৫ রান করে খালেদ আউট হলেও ওপেনার তামিম করিম এর অসাধারণ ব্যাটিং শেষ হয় তার ব্যক্তিগত ৮২ রানের মাথায়। লন্ডন টাইগার্স তাদের নির্ধারিত ৪০ ওভার এ ২৩৪ রান করতে সমর্থ হয়. জবাবে ব্যাট করতে নেমে ডায়মন্ড ক্রিকেট ক্লাবের ওপেনাররা আক্রমনাত্মক ব্যাটিং করতে থাকে। লন্ডন টাইগার্স এর বোলার নোবেল লাইন এবং লেন্থ বজায় রেখে চাপের মুখে রাখলেও ওপর প্রান্তে মেসবাহর উপর চড়াও হয় ব্যাটসম্যানরা। ডায়মন্ড ক্রিকেট ক্লাবের ৪৫ এবং ৭০ রানের মাথায় পর পর দুবার আঘাত হানেন নোবেল। সুমন শরীফের নিয়ন্ত্রিত বোলিং একপাশ থেকে রানের চাকাকে আটকে রাখে। সুমন তার বাহাতি ঘুর্নিতে ৬.২ ওভার বল করে মাত্র ১১ রান দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন। ডায়মন্ড ক্রিকেট ক্লাব এর ইনিংস ১৮২ রান থামনোর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল শাকিলের বোলিং শৈলী। শাকিল ৮ ওভার বল করে মাত্র ৩২ রান দিয়ে ৪টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন। ডায়মন্ড ক্রিকেট ক্লাব এর অধিনায়ক তানভির করেন ৪৮ রান এবং রাহাত করেন ৩৮ রান। london%20ciric22.jpg লন্ডন টাইগার্স এর অধিনায়ক আয়াজ করিম বলেন, "যেকোনো আসরেই বড় দলকে হারানো আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়ে দেয়। প্রিমিয়ার লীগ জেতার জন্য শুরুটা ভালো হওয়া ছিল খুব জরুরি। আশা করি এ জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে পারব"। লন্ডন টাইগার্স দলের প্রধান কোচ শহিদুল আলম রতন দলের এই সাফল্যে দলের সকল খেলওয়াড়কে অভিনন্দন জানান এবং লীগের অবশিষ্ট খেলাগুলোতে সাফল্য কামনা করেন

যোগাযোগ

Editor:Sahadul Suhed, News Editor:Loukman Hossain E-mail: news.spainbangla@gmail.com